আকার ভেদে প্রতি কেজি ইলিশের দাম বেড়েছে কেজিতে বেড়েছে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পাঁচ দিন পরেও দাম বেশি থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।
এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন সাগরের মাছ না আসা এবং নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত মাছ না পাওয়ায় দাম বেশি।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) সকালে বাগেরহাট শহরের প্রধান বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক কেজি ওজনের ইলিশ ১৬০০ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে, ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ইলিশ ১২০০ টাকা, ৫০০ গ্রাম ওজনের মাছ এক হাজার, তিন/চার টিতে কেজির মাছ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং পাঁচ থেকে ছয় টিতে কেজির মাছ বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে ছয় টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ইলিশের দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে বাজারে থাকা অন্য মাছের ওপর। অন্যান্য মাছের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও, দাম কমেনি একটুও। বরং, ভেটকি, রুই, কাতলা, চিংড়ি ও ট্যাংরা মাছের দাম বেড়েছে কেজিতে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত। ভেটকি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা কেজি দরে, রুই, কাতলা, মৃগেল, গাস কার্পসহ বিভিন্ন কার্প জাতীয় মাছ বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৪৫০ টাকা পর্যন্ত।