উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টির কারণে সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় শহরের হার্ডপয়েন্টে ১৮ সেন্টিমিটার।একই দিনে কাজিপুরের মেঘাই পয়েন্টে বেড়েছে ১ সেন্টিমিটার।
পাহাড়ি ঢল আর কয়েক দিনের টানা ভারি বৃষ্টিতে তিস্তা নদীর পানি প্রবাহ বেড়ে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রংপুর, নীলফামারী ও লালমনিরহাটের নিম্নাঞ্চলের অনেক বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। এদিকে
বায়েজীদ,পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি : গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার প্রাণ কেন্দ্র চৌমাথা মোড় হতে সরকার তেলের পাম্প পর্যন্ত রংপুর ঢাকা জাতীয় মহাসড়কে অতি বৃষ্টির কারনে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যার কারনে
সারাদেশে গত কয়েকদিন ধরেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এ অবস্থায় তিস্তার পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে বন্যা রংপুর বিভাগের চরাঞ্চল এবং কতিপয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। গতকাল শুক্রবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য
টানা ভারি বর্ষণে ঝিনাইদহের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে মৌসুমি ফসলের ক্ষতি হয়েছে। কৃষকের শত শত জমির মাসকলাই, শাকসবজি ও পাকা ধানখেত তলিয়ে গেছে। অপরিকল্পিতভাবে পুকুর খননের ফলে পানি প্রবাহের
ঝিনাইদহে টানা বৃষ্টিতে জনজীবনে ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে গত ২ দিন ধরে থেমে থেমে আবার বৃষ্টি হলেও বুধবার রাত থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কখনো মুষলধারে আবার কখনও গুড়ি
যমুনা নদীর ভাঙনে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার পথে চরপাকেরদহ ইউনিয়নের পাকরুল গ্রাম। গত ৩ বছরে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে প্রায় ৪০০ পরিবারের ভিটেমাটি ও আবাদি জমি। বিলীন
বঙ্গোপসাগরের সৃষ্ট ঘূর্ণাবর্তের কারণে পুরো বাংলাদেশ ঢেকে গেছে মেঘের চাদরে। নিম্নচাপ অঞ্চলের প্রভাবে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে সারা দেশে। তবে এর মধ্যে রংপুরে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা সতর্কতা জারি
গত কয়েক দিনের তীব্র গরমের পর আজ সকাল থেকে রাজশাহীতে মুষল ধারে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সকাল ১০টা থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। বৃষ্টির ফলে নগরীর বিভিন্ন জায়গায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। ফলে
সামান্য বৃষ্টিতে চলাচলের অযোগ্য হয়ে যায় ঝিনাইদহ-চুয়াডাঙ্গা সড়কের উত্তর নারায়ণপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ডাকবাংলা বাজার পর্যন্ত সড়ক এবং ত্রিমহনী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাজার গোপালপুর সড়কের আ. রহিম মুন্সির রাইচ মিল পর্যন্ত।