1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
জুমার রাত ও দিনের গুরুত্বপূর্ণ ১০ আমল | Nilkontho
১লা নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ১৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
বন্যায় নষ্ট হওয়া চাল মাছের খাদ্য হিসেবে বিক্রির টেন্ডার খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের সকাল-সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ গাজাজুড়ে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৯৫, লেবাননে আরও ৪৫ অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করায় বাংলাদেশি আটক শামীম ওসমানসহ ৮৯ জনের নামে আরও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা আজ থেকে কাঁচাবাজারেও পলিথিন নিষিদ্ধ ভিসা সেন্টার ঢাকায় ফিরিয়ে আনতে চায় অস্ট্রেলিয়া নৌপথে কন্টেনার পরিবহন কমেছে ৯২% চুয়াডাঙ্গায় দিনে ৫ মেগাওয়াট লোডশেডিং মধ্যস্বত্বের পেটে ৮ হাজার কোটি! কমলো ডিজেলের দাম, অপরিবর্তিত অকটেন-পেট্রোল মাইল্ড স্ট্রোকের লক্ষণ ৭ নভেম্বর সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবি বিএনপির জুমার রাত ও দিনের গুরুত্বপূর্ণ ১০ আমল সীমান্তে চীনা সেনাদের মাঝে ভারতীয় সেনাদের মিষ্টি বিতরণ সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে যুবসমাজ: রাষ্ট্রপতি সাবেক গণপূর্ত মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির গ্রেপ্তার নিরাপত্তা ইস্যুতে শিগগিরই ‘গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি’ করবে ইরান-রাশিয়া প্রচ্ছদ রাজনীতি জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর-আগুন বাড়তি দামে নিত্যপন্য বিক্রি

জুমার রাত ও দিনের গুরুত্বপূর্ণ ১০ আমল

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১ নভেম্বর, ২০২৪

জুমা সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। বৃহস্পতিবার সূর্যাস্তের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত জুমার পরিধি। শুধু জুমার নামাজ আদায় করাকেই জুমার একমাত্র আমল মনে করার কোনো অবকাশ নেই, বরং জুমার রাত ও দিন জুড়ে রয়েছে আরো অনেক আমল।

১. বেশি ইবাদত করা

মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার ইবাদতের জন্য জুমার দিনকে নির্বাচন করেছেন।

তাই এদিনে একটু বেশিই ইবাদত করা উচিত। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমরা পৃথিবীতে সর্বশেষ আগমনকারীরাই কিয়ামতের দিন অগ্রবর্তী থাকব। তবে পার্থক্য হলো তাদের আমাদের পূর্বে আল্লাহর কিতাব প্রদান করা হয়েছে আর আমাদের তা প্রদান করা হয়েছে তাদের পরে। অতঃপর তাদের ইবাদতের জন্য এ দিনটি অর্থাৎ জুমার দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল।
কিন্তু তারা (ইহুদি-খ্রিস্টানরা) এ দিনটির ব্যাপারে মতবিরোধ করল। আল্লাহ তাআলা এ ব্যাপারে আমাদের সঠিক পথ প্রদর্শন করলেন। ইহুদিরা পরের দিন (শনিবার) আর খ্রিস্টানরা তার পরের দিন (রবিবার)-কে গ্রহণ করল। (বুখারি, হাদিস : ৮৩৬; মুসলিম,  হাদিস : ২০১৫)

২. মাগরিব ও এশায় বিশেষ কিরাত

জুমার রাতে মাগরিব নামাজে সুরা কাফিরুন ও সুরা ইখলাস তিলাওয়াত করা আর এশার নামাজে সুরা জুমা ও সুরা মুনাফিকুল তিলাওয়াত করার কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।

জাবির ইবনে সামুরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার রাতে মাগরিব নামাজে সুরা কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন ও সুরা কুলহু আল্লাহু আহাদ তিলাওয়াত করতেন। আর এশার নামাজে সুরা জুমা ও সুরা মুনাফিকুল তিলাওয়াত করতেন। (আস-সুনানুল কুবরা, হাদিস : ৫৯৪০; সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১৮৪১)

উল্লেখ্য যে ইবনে হিব্বান (রহ.) হাদিসটির সনদকে দুর্বল বলেছেন।

৩. রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত 

জুমার রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার রাতে সুরা দুখান তিলাওয়াত করে আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেন।(তিরমিজি, হাদিস : ২৮৮৯)

৪. ফজর নামাজে বিশেষ কিরাত

জুমার দিন ফজরের ফরজ নামাজের প্রথম রাকাতে সুরা সিজদা আর দ্বিতীয় রাকাতে সুরা দাহর তিলাওয়াত করা। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিন ফজর নামাজের প্রথম রাকাতে আলিফ লাম মিম তানজিল (সুরা সিজদা) আর দ্বিতীয় রাকাতে হাল আতা আলাল ইনসানি হি-নুম মিনাদ দাহরি লাম ইয়াকুন শাইয়াম মাযকুরা (সুরা আদ-দাহর) তিলাওয়াত করতেন। (বুখারি, হাদিস : ৮৫১; মুসলিম, হাদিস : ২০৭২)

৫. সুরা কাহফ তিলাওয়াত

জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করা। আবু সাইদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেন, যে জুমার দিন সুরা কাহফ তিলাওয়াত করে তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় বিশেষ আলো দ্বারা আলোকিত হয়। (সুনানুল-বায়হাকি আল-কুবরা, হাদিস : ৫৭৯২)

৬. কিয়ামতের ভয়াবহতা স্মরণ

জুমার দিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। এ জন্য প্রত্যেক ঈমানদারের জন্য দিনটিতে কিয়ামতের ভয়াবহতা স্মরণ করে আল্লাহর দিকে মনোনিবেশ করা উচিত। আবু লুবাবা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) জুমার প্রসঙ্গ বলতে গিয়ে বলেন, জুমার দিন কিয়ামত সংঘটিত হবে। প্রত্যেক সম্মানিত ফেরেশতা, আকাশ, জমিন, বাতাস, পাহাড়-পর্বত ও সমুদ্র সব কিছুই জুমার দিন ভীতসন্ত্রস্ত থাকে। (ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১০৮৪)

৭. দরুদ পাঠ

সকাল-বিকাল সময় করে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা উচিত। আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, জুমার দিন তোমরা আমার প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো। কেননা এটি উপস্থিতির দিন। এদিনে ফেরেশতারা (আল্লাহর বিশেষ রহমত নিয়ে) উপস্থিত হয়। তোমাদের যে কেউই আমার প্রতি দরুদ পাঠ করে তার দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয় যতক্ষণ পর্যন্ত সে দরুদ থেকে অবসর না হয়। বর্ণনাকারী বলেন, আমি বললাম, মৃত্যুর পরেও কি দরুদ আপনার কাছে পেশ করা হবে? রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, মৃত্যুর পরও দরুদ আমার কাছে পেশ করা হবে। কারণ, আল্লাহ তাআলা নবীদের দেহ ভক্ষণ করা মাটির প্রতি হারাম করে দিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহর নবী সর্বদাই জীবিত, তাঁকে রিজিক দেওয়া হয়। (ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১৬৩৭)

৮. দান-সদকা

জুমার দিন সাধ্যমতো দান-সদকা করা উচিত। এদিনের দান-সদকা অন্যদিনের চেয়ে ফজিলতপূর্ণ। কা’ব (রা.) বলেন, আমি কি তোমাদের জুমার দিন সম্পর্কে বলব না? জুমার দিন দান-সদকা করা অন্যান্য দিনে দান-সদকা করার চেয়ে অতি উত্তম। [জাদুল মায়াদ ফি হাদয়ি খায়রিল ইবাদ (বৈরুত : মুয়াসসাসাতুর রিসালাহ, ১৪১৫ হি., ১৯৯৪ খ্রি.), পৃষ্ঠা-৪১২]

৯. পিতা-মাতার কবর জিয়ারত

পিতা-মাতা মারা গিয়ে থাকলে কমপক্ষে জুমার দিন তাদের কবর জিয়ারত করা উচিত। মুহাম্মদ ইবনে নুমান মারফু সূত্রে বর্ণনা করেন, নবী (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুমার দিন তার পিতা-মাতা অথবা কোনো একজনের কবর জিয়ারত করে তাকে ক্ষমা করা হয় এবং সে পিতা-মাতার আনুগত্যশীল হিসেবে পরিগণিত হয়। (শুআবুল ঈমান, হাদিস : ৭৯০১)

১০. আসর থেকে মাগরিব দোয়া-মোনাজাত

জুমার দিন একটি সময়ে আল্লাহ তায়ালা বান্দার দোয়া কবুল করে থাকেন। এ সময়টির ব্যাপারে বিভিন্ন মত থাকলেও বেশির ভাগের মতে—সময়টি আসর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। (দ্র. তিরমিজি, হাদিস : ৪৮৯)

সূর্যাস্তের মাধ্যমে জুমার দিনের সমাপ্তি ঘটে। কাজেই এই প্রান্তিক পর্যায়ে বেশি বেশি দোয়া, ইস্তিগফার এবং আল্লাহর কাছে কল্যাণ প্রার্থনা করা খুবই জরুরি। যেন তা কবুল হয়ে যায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের আলোচনায় বলেছেন, জুমার দিন এমন একটি মুহূর্ত রয়েছে যদি কোনো মুসলমান বান্দা নামাজ অবস্থায় সে সময়টি লাভ করে এবং আল্লাহর কাছে কোনো কল্যাণ প্রার্থনা করে আল্লাহ তাকে অবশ্যই তা দান করেন। আর তিনি হাত দ্বারা সে সময়ের স্বল্পতার প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। (বুখারি, হাদিস : ৯৩৫; মুসলিম, হাদিস : ৮৫২)

জুমার দিন আসরের পর থেকে মাগরিব নামাজের অপেক্ষায় থেকে মাগরিব পর্যন্ত আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও কল্যাণ প্রার্থনা করলে তা কবুলের আশা করা যায়।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫২
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৯
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৭
  • ১১:৫১
  • ৩:৪৯
  • ৫:২৯
  • ৬:৪৪
  • ৬:১০

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০