জিয়াবুল হক, টেকনাফ: টেকনাফ সদর ইউনিয়নের জাতীয় ছাত্র সমাজের সভাপতি মহেশখালীয় পাড়া এলাকার কলেজ ছাত্র দেলোয়ার হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামীদের টেকনাফ মডেল থানার পুলিশ এখনো কাউকে আটক পারেনি। দীর্ঘ ২ মাস পার হওয়ার পরও কোনো আসামী আটক না হওয়ায় দেলোয়ারের পরিবার বিচার পাওয়ার আশা অনেকটা ছেড়ে দিয়েছে। তার মার ভাই- বোনের কান্না যেনো এখনো থামছে না। স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী সাবেক মেম্বার নুরুল ইসলামের চার পুত্র শফিক, রাশেদ, আরিফ, দিদারুল ইসলাম। একই এলাকার মৃত্যু আবদুল হাকিমের পুত্ররা তারা হচ্ছে, আবদুল হামিদ মেম্বার, আজিজুল হক, মোঃ আমিন মাহমুদুল হক, আবদুর রবরা টেকনাফ সদর ইউনিয়নের মহেশখালীয়া পাড়া এলাকার মৃত্যু আবদুল সালাম ফকিরের পুত্র দেলোয়ারকে বিদায়ী বছরের ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যার দিকে নির্মমভাবে হত্যা করে। সেই ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানায় অক্তাগত নামাসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা হয়। ইতিমধ্যে দেলোয়ার হত্যা মামলাটি পিবিআইতে হস্তান্তর করা হয়েছে। কিন্তু কোনো মামলার অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে না। আসামীরা পলাতক থেকে মামলার বাদি এবং সাক্ষীদের বিভিন্ন মামলা দেওয়াসহ প্রাণ নাশের হুমকি দিয়ে আসছে বলে নিহত দেলোয়ারের পরিবার জানান।
নিহত বড় ভাই রশিদ আহম্মদ জানান, ২ মাস পার হয়ে গেলো এখনো কোনো আসামী আটক হয়নি। তারা পালিয়ে থেকে আমাকে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। তবে গত ২৬ জানুয়ারী শুক্রবার কক্সবাজার থেকে পিবি আই অফিসার এসেছেন। উনাকে সব বলেছি।
টেকনাফ মডেল থানার এস আই মনজুরুল ও দেলোয়ার হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তিনি জানান, মামলাটি তদন্তাধীন। বাদীর সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে তারা কাজ করছেন। কিন্তু আসামী গুলো এলাকায় না থাকা আটক করা সম্ভব হচ্ছে না।