সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা করতে কাতারের দোহায় একটি প্রতিনিধি দল পাঠালেও তাদের কোনো কার্যকর ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। আলোচনা শুধু ‘টেকনিক্যাল’ বিষয়ে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে, তবে কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে, সেটিও স্পষ্ট নয়।
একটি সূত্র জানায়, নেতানিয়াহু চুক্তির দ্বিতীয় ধাপে সম্মত হলে তার সরকার টিকবে না। উগ্রডানপন্থি দলগুলোর সমর্থনেই তার সরকার টিকে আছে, যারা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বিপক্ষে।
এর আগে, জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গিভির যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শুরুর পর নেতানিয়াহুর জোট ছাড়েন। অর্থমন্ত্রী বাজায়েল স্মোরিচও হুমকি দিয়েছেন, দ্বিতীয় ধাপে গেলে তিনি জোট থেকে বেরিয়ে যাবেন। তাদের চাপেই নেতানিয়াহু যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার দিকে ঝুঁকছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।