বায়েজিদ, গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
উত্তরজনপদের প্রবেশদ্বার খ্যাত গাইবান্ধার পৌর শহরের ঢাকা রংপুর মহাসড়কের জমি অধিগ্রহনের কাজ অসম্পূর্ণ রেখে দায়সারা ভাবে সড়কের নির্মাণ কাজ চলমান রেখেছে সাসেক প্রকল্পের সংশ্লিষ্টরা।
জনমনে সমালোচনা চলছে টাকার বিনিময় বৈষম্য মুলক ভাবে জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। বৈষম্য মুলক ভাবে অধিগ্রহনকৃত জমিতে দায়সারা ভাবে মহাসড়কে উন্নয়ন কাজ করা হলে স্থানীরা থাকবেন চরম ঝুঁকিতে।
পলাশবাড়ী পৌর শহরের দক্ষিণ বন্দরের ফায়ার সার্ভিস সামন হতে ব্রাক মোড় পর্যন্ত মহাসড়কের পাশে অধিক গ্রহন কৃত জমি উদ্ধার করা সম্ভব হলেও মহাসড়কের পাশে থাকা ফুটপাতের অংশে সম্পূর্ণ উদ্ধার করতে পারেনি সাসেক প্রকল্পের সংশ্লিষ্টরা।
এ প্রকল্পের নকশার কাজের ভিতরের সড়কের মুল অংশ উদ্ধার করে এবং নকশা অনুযায়ী ফুটপাতের অংশ বেদখলে রেখে দায়সারা ভাবে মহাসড়কের নির্মাণ কাজ করে চলছেন। এতে করে মহাসড়কের পাশে থাকা বিদ্যুৎ এর খুঁটি গুলো যেমন তেমন ভাবে বসানো হয়েছে। এসব বিদ্যুৎ এর খুঁটি মহাসড়কের অংশ হতে ফুটপাতের অংশের ২ ফিট দুরত্বে স্থাপনের নির্দেশনা থাকলেও অসম্পূর্ণ অধিগ্রহনের ফলে বিদ্যুৎ এর খুঁটি গুলো সড়ক ঘেষে মাত্র ১ ফিট দুরত্বে স্থাপন করা হয়েছে।
এসব বিদ্যুৎ এর খুঁটির এ্যাঙ্গেল গুলো মহাসড়কের উপরে বিদ্যুৎ এর তার পড়বে। এভাবে মহাসড়কের কাজ সম্পূর্ন হলে বিপদ জনক অবস্থায় থাকবে বিদ্যুৎ এর খুঁটি ও হাইভোল্টেজ তার গুলো।
পলাশবাড়ী চৌমাথা মোড় হতে রাব্বির মোড় পর্যন্ত স্থানে বৈষম্য মুলকভাবে জমি অধিক গ্রহন করা হয়েছে এখনো বেদখলে রয়েছে ফুটপাতের জমি। এতে তিনটি বিদ্যুৎ এর খুঁটি সড়কের পাশে স্থাপন করায় বিপদ জনক অবস্থায় রয়েছে। অথচ অবকাঠামোর টাকা নেওয়ার পরেও ফুটপাতের অংশ দখল করে আছে জমির সাবেক মালিকপক্ষের ছোট বড় স্থাপনা।
এবিষয়ে উক্ত নির্মাণকাজের স্থলে থাকা সাসেক প্রকল্পের উপস্থিত প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম জানান,আমাদের নকশা অনুযায়ী সড়কের কাজ চলছে ফুটপাতের অংশ একাধিক স্থানে যেমন কমবেশী আছে তেমনি ফুটপাতের জায়গার অংশ এখনো বেদখল রয়েছে।