নিউজ ডেস্ক:
আইনজীবীর কথায়, ঘটনার দিন সুশান্তের ঘর খোলার জন্য চাবিওয়ালা এসেছিলেন। তিনি লক খোলার পর ওই ব্যক্তিকে গেট পর্যন্ত ছেড়ে আসেন সিদ্ধার্থ। অতএব দরজা খোলার তাড়াহুড়ো তার ছিল না। তবে কেন সুশান্তের বোনের জন্য অপেক্ষা করেই দরজা খুললেন সিদ্ধার্থ? কেনই বা দরজা খোলার পর ওই দৃশ্য দেখে পরিবারের সদস্য বা পুলিশের জন্য অপেক্ষা না করেই বন্ধুর ঝুলন্ত দেহ নিজেই নামালেন?
তার কথায়, সুশান্তের গলায় যে দাগ ছিল তা বেল্টের। কিন্তু দেখা গিয়েছে তার গলায় ফাঁস ছিল একটি কাপড়ের। যা থেকে ওই ধরণের দাগ হতে পারে না বলেই দাবি আইনজীবীর। সেই সমস্ত তথ্যের ভিত্তিতেই সুশান্ত হত্যার রহস্যভেদ হবে বলেই দাবি ওই আইনজীবীর।
প্রসঙ্গত, সুশান্ত মৃত্যুর তদন্ত নিয়ে এযাবৎকাল বিহার পুলিশ এবং মুম্বাই পুলিশের মধ্যে একাধিকবার তর্ক হয়েছে। মহারাষ্ট্র ও বিহার-এই দুই রাজ্য সরকারের মধ্যেও বিরোধ কম হয়নি।
এদিকে আজকের মধ্যেই সব পক্ষকে লিখিত বয়ান দেয়ার আবেদনও জানানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে। তার আগেই প্রকাশ্যে এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।