নিউজ ডেস্ক:
সিলোট সরকারী মহিলা কলেজের স্বাতক২ য় বর্ষেরমেধাবী ছাত্রী খাদীজা আক্তার নার্গিস বর্তমানে ঢাকার সাভারে সিআরপিতে চিকিৎসাধীন। তাকে হত্যার চেষ্ঠায় আটক আসামির মামলাটি এখন সিলেটের মুখ্য হাকীম আদালতে বিচার প্রক্রিয়াধীন।
ইতিমধ্যে আলোচিত এ মামলায় ৩২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
আগামি বৃহঃস্পতিবার মামলার পরবর্তী তারিখ ধার্য্য করা হয়েছে রয়েছে।এইদিন অর্থাৎ আগামি বৃহঃস্পতিবার খাদীজাকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
গতকাল রবিবার আদালতে সাক্ষ্যগ্রহনের সময় এমন নির্দেশনা দিয়েছে আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট জেলা জজ কোর্টের বিঙ্গ আইনজীবি ও কৌশুলি জনাব মাহফুজুর রহমান।
তিনি জানান আগামি বৃহঃস্পতিবার ধার্য্য তারিখে খাদিজা আক্তার নার্গিসকে স্বশরীরে আদালতে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
ওইদিন খাদিজাকে আদালতে হাজির করাযেতে পারে তবে এতে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া হবে।
খাদিজার বাবা জনাব মাসুক মিয়ার সাথে এ ব্যাপারে কথা বলা হলে তিনি ও একথা বলেন।
প্রসঙ্গত গত ৩ রা অক্টোবর পরীক্ষা দিতে আসা খাদিজাকে এমসি কলেজে পুকুরের পারে চা- পাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে শাহজালাল বিঙ্গানপ্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র বদরুল আলম।ঘটনার পরপর বদরুলকেস্থানীয়রা আটক করেপুলিশের হাতে তুলে দেয়।
এ ঘটনায় খাদিজার চাচা জনাব আব্দুল কুদ্দুস বাদী হয়ে বদরুলকে একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
গত৫ ই অক্টোবর বদরুল আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি দেয়।এরপর তাকে কারাগারে প্রেরন করা হয়।
উল্লেখ্য এই ঘটনার পর থেকে বদরুলকে শাহজালাল বিঙ্গান ওপ্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবনের জন্য বহিঃষ্কার করা হয়েছে।