বুধবার, জানুয়ারি ২২, ২০২৫
Home Blog Page 2849

ভারতীয় বিমান বাহিনীর প্রধান গ্রেপ্তার!

নিউজ ডেস্ক:

ভারতে হেলিকপ্টার কেনা নিয়ে দুর্নীতির মামলায় দেশটির বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান এস.পি ত্যাগিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

ত্যাগির বিরুদ্ধে ঘুষের বিনিময়ে অ্যাংলো-ইতালিয়ান কোম্পানি অগাস্টাওয়েস্টল্যান্ডের কাছ থেকে বিলাসবহুল হেলিকপ্টার কেনার চুক্তিতে ‘সহায়তার’ অভিযোগ করেছে সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (সিবিআই)।

সিবিআই-র পক্ষ থেকে বলা হয়, ত্যাগি কোম্পানিটিকে ‘অযৌক্তিক সুবিধা’ দিয়েছেন এবং অন্যান্যদের ঘুষ প্রদাণের পথও দেখিয়ে দিয়েছেন।

যদিও ত্যাগি শুরু থেকেই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন।

২০১৩ সালের মার্চে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অগাস্টাওয়েস্টল্যান্ডের মূল কোম্পানি ফিনমেকানিকার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।

ত্যাগির জ্ঞাতিভাই জুলি ত্যাগি ও দোকসা ত্যাগিকেও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সিবিআই।

ইতালির মিলানে ২০১৩ সালে ফিনমেকানিকার প্রধান জিউসেফ ওর্সি গ্রেপ্তারের পর প্রথম এ দুর্নীতির বিষয়টি জনসম্মুখে প্রকাশ পায়।

ওই সময় ইতালিয় কর্তৃপক্ষের তদন্তে ত্যাগির নাম উঠে আসে।

এরপর ২০১৪ সালে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রণালয় ৭৫ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলারের বিনিময়ে বিলাসবহুল ১২ টি হেলিকপ্টার ক্রয়ের চুক্তি বাতিল করে দেয়।

২০২১ সালের মধ্যে ৫ লাখ প্রতিষ্ঠান ভ্যাটের আওতায় আসবে!

নিউজ ডেস্ক:

ভ্যাটের আওতা আরো বাড়ানো হবে বলে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, ২০২১ সালের মধ্যে ৫ লাখ প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতায় আনা হবে।

রোববার জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সেরা ভ্যাটদাতাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এই পরিকল্পনার কথা জানান।

আগারগাঁওয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ওই সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশে ৮০ লাখ প্রতিষ্ঠান ব্যবসা করে। অথচ ভ্যাট দেয় মাত্র ৫০ হাজার প্রতিষ্ঠান। এটা চলতে পারে না। ২০২১ সালের মধ্যে পাঁচ লাখ প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতায় আনতে হবে।

অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে ৬০ শতাংশ মানুষই ভালো আছে। অথচ ভ্যাট দেয় মাত্র ৫০ হাজার প্রতিষ্ঠান। এটা লজ্জার। এ সময় অর্থমন্ত্রী ২০২১ সালের মধ্যে ৫ লাখ প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটর আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেন এনবিআরকে।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পর্যায়ের ৯টি এবং জেলা পর্যায়ে ১২৪টি প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাট দেওয়ার জন্য সম্মাননা প্রদান করা হয়।

ফিলিস্তিন বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ সই করতে আগ্রহী!

নিউজ ডেস্ক:

ফিলিস্তিন বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সাই করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রীর নিজ কক্ষে এক বৈঠকে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. ইয়াদ আল মালিকি এ আগ্রহ প্রকাশ করেন। বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘ফিলিস্তিন বাণিজ্য শুল্ক খুবই কম। আমরা সেদেশে কিছু পণ্য আমদানি ও রফতানি করি। তবে সেটা তৃতীয় কোনও দেশের মাধ্যমে। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায়। এ বিষয়ে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে বৈঠকের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ফিলিস্তিন বাংলাদেশের খুবই ভালো বন্ধু। দেশটিকে আমরা সব সময় রাজনৈতিক সমর্থন দিয়ে আসছি। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন তাদের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বাংলাদেশ সফর করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। তখন দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সই হতে পারে। তবে কি কি  বিষয়ে  চুক্তি হতে পারে তা চূড়ান্ত হয়নি।’

বাংলাদেশ থেকে চাল ও কলা আমদানি করবে মালয়েশিয়া!

নিউজ ডেস্ক:

কৃষিজাত পণ্যের উন্নয়নে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা চেয়ে মালয়েশিয়ার কৃষিমন্ত্রী ওয়াইবি দাতো শ্রী আহমদ সাবেরির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ মিশনের হাইকমিশনার মো. শহিদুল ইসলাম। শুক্রবার সারদাং মাহা সচিবালয়ের বারনাস লাউঞ্জে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে চাল ও কলা আমদানির বিষয়ে দেশটির কৃষিমন্ত্রীকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলে মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেলকে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

মালয়েশিয়ার এই আগ্রহ প্রকাশের মাধ্যমে কার্যত কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশের বৈপ্লবিক উন্নতিরই নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো। এর মাধ্যমে অপ্রচলিত রফতানি দ্রব্য কলা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের নতুন ক্ষেত্র যেমন তৈরি হলো, তেমনি চালের বাজার ছুটলো নতুন ঠিকানায়।

এর আগে ইরাক, শ্রীলংকা, মিসর, মালদ্বীপ, নাইজেরিয়া, মরক্কো আর দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ থেকে বাংলাদেশ থেকে চাল কেনার ব্যাপারে আগ্রহ দেখানো হয়। তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধ দেশ মালয়েশিয়া মোটা দাগের চাল আমদানিকারক হওয়ায় বাংলাদেশের বাজার সম্ভাবনা এখানে তুলনামূলক ভালো বলে ধারণা করা হচ্ছে।

একই সঙ্গে অপ্রচলিত রফতানি পণ্য হিসেবে বাংলাদেশের উন্নত মানের কলাও উঠে আসবে বিশ্ববাজারে। বছর চারেক আগে পোল্যান্ডে রফতানি শুরু হওয়ার পর থেকেই হারানো কলার বাজারের জন্যও বিষয়টাকে নতুন সম্ভাবনা হিসেবে ধরা হচ্ছে।

মালয়েশিয়া চাল নিতে শুরু করলে কেনিয়া, উগান্ডা, তানজানিয়া, ফিলিপাইন আর ইন্দোনেশিয়াসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের বাজার ধরাও সহজ হবে বাংলাদেশের পক্ষে। সম্ভব হবে আগে থেকেই চালের বিশ্ববাজার ধরে রাখা দেশগুলোর সঙ্গে সুস্থ প্রতিযোগিতায় নেমে সফল হওয়া।

পাশাপাশি ২০১২ সালে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে জলপথে ২০ হাজার কেজি সাগরকলা পোল্যান্ডে রফতানির মাধ্যমে শুরু হওয়া কলা বাণিজ্যও নতুন ঠিকানা খুঁজে পাবে মালয়েশিয়ার বাজারে। গত চার বছরে বিশ্ববাজারে কলা রফতানিতে খুব একটা সুবিধা করতে না পারলেও এবার মালয়েশিয়া নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিতে পারে বাংলাদেশের সামনে।

বাংলাদেশের কলার গুণগত মান অন্য যে কোনো দেশের তুলনায় ভালো বলে এরই মধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। খ্যাতি রয়েছে নরসিংদী, ময়মনসিংহ, মুন্সীগঞ্জ (রামপাল), যশোর, বরিশাল, বগুড়া, রংপুর, জয়পুরহাট, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর আর পাবনা অঞ্চলের কলার। মৌসুমী জলবায়ুর দেশ হওয়ায় দেশের উচ্চভূমিতে সারাবছরই কলার চাষ করা সম্ভব বলেও নিশ্চিত হওয়া গেছে।

অপ্রচলিত পণ্যের মধ্যে ইতোমধ্যেই শাক-সবজি আর ফুল রফতানিতে সুনাম কুড়িয়েছে বাংলাদেশ। বহুল পরিচিত সাগর কলা ছাড়াও অগ্নিস্বর, অমৃতসাগর, দুধসর, চিনিচাম্পা, সবরি ইত্যাদি কলার স্বাদ সহজেই বিশ্ববাজারে কদর বাড়িয়ে দিতে পারে ভেষজগুণ সমৃদ্ধ বাংলাদেশের কলার। আর মালয়েশিয়া থেকে শুরু হতে পারে কলা রফতানির নতুন পর্ব।

বৈঠকে মালয়েশিয়ার কৃষি মন্ত্রণালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল, বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (পলিটিক্যাল) রইছ হাসান সারোয়ার, কমার্শিয়াল উইং ধনঞ্জয় দাস উপস্থিত ছিলেন।

জাপানের বাংলাদেশের ওপর আস্থা ফিরেছে!

নিউজ ডেস্ক:

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, জাপান সফরের সময় সেদেশের অর্থমন্ত্রী এবং জাইকার প্রেসিডেন্ট দুজনের সঙ্গেই আমার বৈঠক হয়েছে। তারা আমাদের জানিয়েছে, বাংলাদেশে বরবাসরত আমাদের নাগরিকরা এখন মুক্ত। হলি আর্টিজানের ঘটনার পর আমরা তাদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করতে বলেছিলাম। ওই ঘটনার পর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারের যে উদ্যোগ নিয়েছিল তাতে আমরা (জাপান) সন্তুষ্ট। আমাদের আস্থা ফিরে এসেছে এবং ভয়-ভীতি কেটে গেছে।

চলতি ডিসেম্বর মসের ৫-৯ তারিখ পর্যন্ত জাপান সফর করেছেন অর্থমন্ত্রী। শনিবার দেশে ফিরেছেন তিনি। রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, জাপানের ব্যবসায়ীরা তো অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে আসা-যাওয়া করতেন। মাঝখানে কিছুটা ছেদ পড়েছিল। এখন সেটা স্বাভাবিক। ব্যবসায়ীদের মতো সরকারি পর্যায়েও অচিরেই আসা-যাওয়া শুরু হবে।

জাপানের নিষেধাজ্ঞা কেমন ছিল-সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, এক্ষেত্রে লিখিত কোনও স্টেটমেন্ট ছিল না। তবে দেশটির নাগরিকদের সতর্কতার সঙ্গে চলাফেরা করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

অর্থমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ওই ঘটনার পর বাংলাদেশে জাপানি কোনও প্রকল্পের কাজ আটকে ছিল না। আমার চেয়েছি বাংলাদেশে বিনিয়োগের মার্কেটটি বড় করতে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জাপানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্য এখন সহজ হবে।

তিনি বলেন, বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য দক্ষ শ্রমিককের প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে দক্ষ শ্রমিক অভাব রয়েছে।

রিজার্ভ চুরির ব্যাপারে সিআইডি তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির বিষয়ে সিআইডির প্রতিবেদন আমি দেখি নাই। কাজেই ও বিষয়ে আমি কোনও মন্তব্য করতে পারবো না।

ভোমরা স্থলবন্দরে রাজস্ব আহরণ ২০০ কোটি টাকা!

নিউজ ডেস্ক:

চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ভোমরা স্থলবন্দরে রাজস্ব আহরণ হয়েছে ২০০ কোটি টাকার উপরে। তার পরও বন্দরটি রাজস্ব আয়ের নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। গত পাঁচ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে ৩৫ শতাংশ বা প্রায় ৪৭ কোটি টাকা।

ভোমরা স্থলবন্দরের রাজস্ব শাখা সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে ভোমরা স্থলবন্দরে ২৫১ কোটি ২৪ লাখ ১৯ হাজার টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করে। এ লক্ষ্যের বিপরীতে রাজস্ব আয় হয়েছে ২০৪ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৩ টাকা। এর মধ্যে অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ছিল ২৮ কোটি ৬১ লাখ ৯১ হাজার টাকা। এর বিপরীতে আহরণ হয় ২১ কোটি ৩১ লাখ ৩৪ হাজার ২২৭ টাকা। একইভাবে আগস্টে ৫৬ কোটি ৪ লাখ ৫৯ হাজার টাকা লক্ষ্যের বিপরীতে ২৯ কোটি ৪৮ লাখ ৪৬ হাজার ২০৬, সেপ্টেম্বরে ৫৮ কোটি ৮৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা লক্ষ্যের বিপরীতে ২৫ কোটি ৬ লাখ ৩০ হাজার ৬৯২, অক্টোবরে ৫০ কোটি ৬০ লাখ ১৩ হাজার টাকা লক্ষ্যের বিপরীতে ৫৪ কোটি ৯৯ লাখ ৩৪ হাজার ৫৬৪ ও নভেম্বরে ৫৭ কোটি ১৪ লাখ ৬ হাজার টাকা লক্ষ্যের বিপরীতে ৭৩ কোটি ৮৯ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আহরণ হয়।

রাজস্ব আয় কম হওয়ার পেছনে অর্থবছরের প্রথম তিন মাসকে দায়ী করেছেন ভোমরা স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কাজী দিলওয়ার নওশাদ রাজু। তিনি বলেন, ‘অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে বন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি তেমন হয়নি। অক্টোবরে আমদানি-রফতানি কার্যক্রমে মন্দা অবস্থা কাটতে শুরু করেছে। তবে প্রথম তিন মাসে লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বড় অংকের রাজস্ব ঘাটতি হওয়ায় সার্বিক রাজস্ব আয়ে প্রভাব পড়েছে।’

এ প্রসঙ্গে ভোমরা স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশন কাস্টমসের বিভাগীয় সহকারী কমিশনার আবদুল কাইয়ুম বলেন, ‘বছরের প্রথম তিন মাসে রাজস্ব আহরণে বন্দরটি বেশ পিছিয়ে পড়েছে। এখনো সাত মাস বাকি আছে। আশা করছি, পরের মাসগুলোয় লক্ষ্যমাত্রার বেশি রাজস্ব আয় হবে।’

প্রসঙ্গত, ভোমরা স্থলবন্দর থেকে চলতি অর্থবছর ৭৩০ কোটি ৯৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য দিয়েছে এনবিআর। এর মধ্যে ডিসেম্বরে ৫৫ কোটি ৫৬ লাখ ৯৬ হাজার, জানুয়ারিতে ৭০ কোটি ৮৩ লাখ ৯৪ হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ৭৮ কোটি ১৯ লাখ ২৬ হাজার, মার্চে ৮৯ কোটি ২৪ লাখ ৬৬ হাজার, এপ্রিলে ৬৪ কোটি ৮৭ লাখ ১৬ হাজার, মে মাসে ৬০ কোটি ৭ লাখ ৬০ হাজার ও জুনে ৬০ কোটি ৯৯ লাখ ৮৯ হাজার টাকা রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য রয়েছে।

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত না হলে ১১ কোম্পানির নিবন্ধন বাতিল!

নিউজ ডেস্ক:

 শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত না হলে পুরনো ১১টি বীমা কোম্পানির নিবন্ধন বাতিল করা হবে। কোম্পানিগুলোর পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে এক বৈঠকে বিষয়টি জানিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।

বৈঠকে কোম্পানিগুলোকে সতর্ক করে আইডিআরএ আরো বলেছে, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে হলে আইন অনুযায়ী পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে। কোম্পানিগুলোকে মুনাফায় থাকার পাশাপাশি এত দিন তালিকাভুক্ত না হওয়ার কারণে ধার্যকৃত বকেয়া জরিমানাও পরিশোধ করতে হবে। তবে কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য আরো সময় চাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে আইডিআরএ সূত্রে।

এ বিষয়ে আইডিআরএ সদস্য কুদ্দুস খান বলেন, কোম্পানিগুলোকে যথেষ্ট সময় দেয়া হয়েছে, আর নয়। তাদের অনেকেই মুনাফায় আছে। এখন যদি কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত না হয়, তাহলে নিবন্ধন বাতিল করবে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, তালিকাভুক্তিতে ব্যর্থতার দায়ে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণে জরিমানা দেয়ার বিধান রয়েছে বীমা আইনে। তবে তালিকাভুক্ত না হলেও দীর্ঘদিন ধরেই আইডিআরএ তালিকাবহির্ভূত অধিকাংশ কোম্পানি থেকে এ জরিমানার অর্থ আদায় করতে পারছে না। অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা গত পাঁচ বছরেও কোনো জরিমানা পরিশোধ করেনি।

আইডিআরএ সূত্রে জানা গেছে, নতুন বীমা আইন অনুযায়ী তালিকাভুক্তিতে ব্যর্থ বীমা কোম্পানিগুলোর প্রতিদিন ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা দেয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ২০১১ সালে আইডিআরএ গঠিত হওয়ার আগে কোম্পানিগুলোকে দৈনিক ১ হাজার টাকা করে জরিমানা দিতে হতো। তবে আইন করা হলেও দীর্ঘদিন ধরে তা পালন করছে না বেশকিছু বীমা কোম্পানি। তালিকাবহির্ভূত বীমা কোম্পানিগুলো হলো— মেঘনা ইন্স্যুরেন্স, হোমল্যান্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সানফ্লাওয়ার লাইফ, বায়রা লাইফ, গোল্ডেন লাইফ, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স ও এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স। স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকার বাইরে থাকা এসব কোম্পানির বেশির ভাগই ১৫ থেকে ২০ বছর ধরে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালাচ্ছে। তবে এখনো তাদের আর্থিক ভিত শক্তিশালী হয়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আইডিআরএর এক সদস্য সদস্য বলেন, ‘কিছু কোম্পানি থেকে একদমই জরিমানা আদায় করা যাচ্ছে না। অনেকে পরিশোধ করলেও নিয়মিতভাবে না। নিয়ন্ত্রণ সংস্থা থেকে কোম্পানিগুলোকে একাধিকবার চিঠিও দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ না হওয়ায় তালিকাভুক্তিতে ব্যর্থ কোম্পানিগুলোর পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে বৈঠকে নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্তটি জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

আইডিআরএ সূত্রে জানা গেছে, মূলত অভ্যন্তরীণ দুর্বল ও বিশৃঙ্খল অবস্থার কারণেই কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্তিতে অচলাবস্থা সৃষ্টি চলছে। তাই বীমা আইন অনুযায়ী কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ ও ব্যবসা করছে কিনা এবং এক্ষেত্রে আইনের কোনো লঙ্ঘন হচ্ছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে শিগগিরই বিশেষ নিরীক্ষক নিয়োগ দেবে আইডিআরএ। একই সঙ্গে কোনো বীমা পলিসির বিপরীতে কোম্পানির কর্মকর্তা বা পরিচালকদের কোনো স্বার্থ আছে কিনা এবং এক্ষেত্রে বীমা আইন মানা হয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হবে। কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা ব্যয় আইনি সীমার বাইরে কিনা এবং এজেন্ট কমিশন বাদে কোম্পানির পরিচালক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কোনো প্রকার কমিশন নিচ্ছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হবে। কোম্পানিতে চেয়ারম্যান, পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো পলিসি আছে কিনা, সেটিও তদন্ত করে দেখা হবে। এছাড়া কোম্পানিগুলোর শীর্ষ ২৫ বীমাগ্রহীতার হিসাব খতিয়ে দেখা হবে। এক্ষেত্রে আইনের কোনো লঙ্ঘন হচ্ছে কিনা, তাও তদন্ত করবে নিরীক্ষক।

আইডিআরএ সূত্র জানায়, আর্থিক ভিত্তি দুর্বল হলেও বাধ্যবাধকতার কারণে চার বছর আগে বাজারে শেয়ার ছাড়ার আবেদন জানায় ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স। তবে শর্ত পূরণ না করায় তালিকাভুক্তির অনুমোদন পায়নি কোম্পানিটি। এছাড়া ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে ২৫ টাকা প্রিমিয়াম দাবি করে ২০১১ সালের অক্টোবরে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের আবেদন জানায় সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি। পরবর্তীতে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সও তালিকাভুক্তির আবেদন জানায়। তবে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি)  যাচাই -বাছাইয়ে সন্তোষজনক প্রতীয়মান না হওয়ায় তালিকাভুক্তির অনুমোদন মিলছে না তাদের।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) চেয়ারম্যান শেখ কবীর হোসেন বলেন, পুরনো কোম্পানিগুলোর তালিকাভুক্তির বিষয়ে একাধিকবার বিআইএ থেকে তাগদা দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। বীমা বাজারের বর্তমান অবস্থা অনুযায়ী কোম্পানিগুলোর একীভূতকরণের বিকল্প নেই।

সংশ্লিষ্টদের মতে, আর্থিক দুর্বলতা, প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসনের অভাব ও অভ্যন্তরীণ অব্যবস্থাপনার কারণে শেয়ারবাজারে আসতে ব্যর্থ হয়েছে পুরনো কোম্পানিগুলো। এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে একাধিকবার আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও রহস্যজনক কারণে তা আর বাস্তবায়ন হয়নি। তবে বর্তমানে বীমা খাত যেভাবে বড় হচ্ছে তাতে করে এসব দুর্বল মৌল ভিত্তিসম্পন্ন কোম্পানি প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে পড়তে পারে।

আবারো কমল স্বর্ণ ও রুপার দাম!

নিউজ ডেস্ক:

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমেছে স্বর্ণ ও রুপার। আগের দিন পণ্য দুটির দাম কমলেও ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি ও ইউরোপের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) বন্ড ক্রয় কার্যক্রম সংকোচনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর বৃহস্পতিবার থেকে আবার নিম্নমুখী হয়ে ওঠে মূল্যবান ধাতুর বাজার।

দাম কমলেও এদিন স্বর্ণের বাজারকে অস্থিতিশীল বলা যাবে না মোটেও। কারণ সারাদিনের লেনদেনে পণ্যটির মূল্য ওঠানামা করেছে সামান্যই। মূলত ইসিবির বন্ড ক্রয় কার্যক্রমে সংকোচনের ঘোষণার পর পরই ইউরোর বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যায়।

ফলে ডলারের সঙ্গে ব্যস্তানুপাতিক বাজার সম্পর্কের পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নমুখী হয়ে ওঠে পণ্য দুটির দাম। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল রিজার্ভের (ফেড) সুদ হার বৃদ্ধি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত সামনে রেখে ডলারের বিনিময় হার ও ট্রেজারি ইল্ডের ওঠানামার দিকে কড়া মনোযোগ রাখছেন ব্যবসায়ীরা।

নিউইয়র্ক কমোডিটি এক্সচেঞ্জে (কোমেক্স) বৃহস্পতিবার ফেব্রুয়ারিতে সরবরাহের চুক্তিতে স্বর্ণের দাম কমেছে আউন্সে ৫ ডলার ১০ সেন্ট। এদিন এখানে পণ্যটির বাজার স্থির হয় প্রতি আউন্স ১ হাজার ১৭২ ডলার ৪০ সেন্টে। সারাদিনের লেনদেনে পণ্যটির মোট দরপতনের হার দশমিক ৪ শতাংশ।

এর আগে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের (ডব্লিউজিসি) শরিয়াহসম্মত স্বর্ণমান নীতিমালা ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে বুধবারের বাজারে পণ্যটির দাম বেড়েছিল দশমিক ৬ শতাংশ।

কোমেক্সে এদিন মার্চে সরবরাহের চুক্তিতে রুপার দাম কমেছে আউন্সে প্রায় ১৮ সেন্ট। চুক্তিটির আওতায় বৃহস্পতিবার পণ্যটির সর্বশেষ বিক্রয়মূল্য নেমে দাঁড়ায় প্রতি আউন্স ১৭ ডলার ৯ সেন্টে। দিন শেষে পণ্যটির মোট দরপতনের হার দাঁড়িয়েছে ১ শতাংশে। এর আগে বুধবারের বাজারে রুপার দাম বেড়েছিল ২ দশমিক ৮ শতাংশ।

বৃহস্পতিবারের বাজার পরিস্থিতি নিয়ে অনলাইনভিত্তিক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান থিংকমার্কেটসের প্রধান বাজার বিশ্লেষক নাইম আসলাম জানান, এ মুহূর্তে স্বর্ণের দরবৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকলেও তা নিম্নমুখী হয়ে ওঠার প্রধান কারণ ফেডের সুদহার বৃদ্ধির সম্ভাবনায়।

চলতি সপ্তাহেই এ বিষয়ে ফেডের সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা। তিনি বলেন, ‘তবে ফেড সুদহার বাড়ালেই যে স্বর্ণের বাজারে ব্যাপক ধস নামবে বিষয়টা তাও নয়। এ মুহূর্তে বাজারের জন্য যে তথ্যটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো ২০১৭ সালে ঠিক কয়দফায় সুদহার বাড়াতে সক্ষম হবে ফেড।’

আইভীকে শামীম ওসমানের শাড়ি উপহার!

নিউজ ডেস্ক:

নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীকে ‘ছোট বোন’ সম্মোধন করে দুটি শাড়ি উপহার দিয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ এমপি একেএম শামীম ওসমান। শুক্রবার শহরের নাসিম ওসমান মেমোরিয়াল পার্ক মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ শাড়ি দুটি সাংবাদিকদের দেখানো হয়।

এ সময় শামীম ওসমান বলেন, ‘আমি তো প্রচারে নামতে পারবো না। তাই আমার বোনের জন্য নৌকা প্রতীকের দুটি শাড়ি বানিয়ে দিয়েছি নারায়ণগঞ্জের বিখ্যাত রঙ থেকে। আমার বোন এটি পড়ে প্রচারণা করলে তার মনে পড়বে তার বড় ভাই শামীম ওসমান তার সঙ্গে আছে। ‘

তিনি আরও বলেন, ‘নেত্রী নির্দেশ দিলে সংসদ সদস্য পদ ছেড়েও দলের মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে মাঠে নামতে প্রস্তুত আছি। আগামীকাল থেকে প্রতিটি অলিতে-গলিতে মানুষের পায়ে হাত দিয়ে আমার নেতাকর্মীরা নৌকার পক্ষে ভোট চাইবে। ‘

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী আচরণবিধিতে বিধান নেই যে আমি বাইরে বসে কথা বলতে পারব না। যদি এই বিধানই থাকে তাহলে টকশোতে বসে যারা বিভিন্নভাবে কথা বলছেন, সেটাও কিন্তু পারে না। ‘

সংবাদ সম্মেলনে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই, সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সমাধান, ফুটপাত দখলমুক্ত হবে :আইভী!

নিউজ ডেস্ক:

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, তিনি জয়ী হলে শহরের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সুষ্ঠু সমাধান হবে। দখলমুক্ত হবে ফুটপাত।

শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ৯ নম্বর ওয়ার্ড জালকুড়ি এলাকায় গণসংযোগের সময় এসব কথা বলেন আইভী।

প্রচারণার সময় আইভী জানান, নির্বাচিত হলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সুষ্ঠু সমাধান হবে। এ বিষয়ে জাপানের সহযোগিতা সংস্থা জাইকার সঙ্গে কথা হয়েছে।

শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপি-জাপার ভোটাররা তাকে ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন আইভী।

দুপুরে আইভীর পক্ষে  রাজধানী ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জের সাবেক ফুটবলার বাদল রায় ও সংগঠক সাবেক সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ নগরীর চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে গণসংযোগ শুরু করে মিশনপাড়া ও খানপুর হয়ে আবার চাষাঢ়ায় ফিরে আসেন।

ওই সময় তারা নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে জানান, ডা. আইভী সৎ ও যোগ্য লোক। আইভীর পক্ষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তারা।