চুয়াডাঙ্গা-১ ছেলুন জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা-২ আলী আজগার টগর, মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন ও মেহেরপুর-২ সাহিদুজ্জামান খোকন
► প্রায় ২০০ এমপিই প্রার্থী ► ৯টিতে ডাবল চিঠি ►শরিকদের ৮ আসনে আ. লীগ
নিউজ ডেস্ক:একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের মনোনয়নের চিঠি দেওয়া শুরু করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ইতিমধ্যে ২৩০ আসনে দলীয় প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করেছে দলটি। গতকাল রবিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের প্রধান কার্যালয় থেকে মনোনীত ব্যক্তিদের আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সাক্ষরিত চিঠি দেওয়া হয়। মহাজোট ও ১৪ দলের শরিকদের জন্য ৭০টি আসন ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। শরিক দলের যাঁরা নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন, তাঁদের নামেও চিঠি ইস্যু করবে দলটি। জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়া আসনগুলোর তথ্য পরে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁরা লাঙল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবেন। আওয়ামী লীগের ২৩০ আসনের মধ্যে প্রায় ১৯০টির মতো আসনে বর্তমান সংসদ সদস্যরা মনোনয়ন পেয়েছেন। বাকিরা নতুন মুখ। তবে এই নতুনদের সবাই পুরোপুরি নতুন নন। বেশ কয়েকজন নবম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁরা মনোনয়ন বঞ্চিত হন। গতকাল ঘোষিত ২৩০টি আসনের মধ্যে নয়টিতে দু’জন করে প্রার্থীকে দলীয় মনোনয়নের চিঠি দেয়া হয়েছে। পরে প্রার্থী চূড়ান্ত করে ইসিতে প্রতীক বরাদ্দের চিঠি দেয়া হবে।
গতকাল দুপুরের দিকে ধানম-ি আওয়ামী লীগের সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ২৩০টি আসনে প্রার্থীদের মনোনয়নের চিঠি পাঠানোর কথা জানান। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন তালিকায় বর্তমান সংসদ সদস্যদের ব্যাপক প্রাধান্য দেখা গেছে। কিছু আসনে নবম সংসদের এমপিরা ফিরে এসেছেন। বাদ পড়াদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, দুই সাংগঠনিক সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম ও বিএম মোজাম্মেল হক। অভিযোগ রয়েছে দুর্নীতির কারণে বাদ পড়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। নেতাকর্মিদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার কাল হয়েছে বাহাউদ্দিন নাছিমের। বিএম মোজাম্মেল হক এবং তাঁর নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধেও দুর্নীতি করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলার অভিযোগ রয়েছে। নেতাকর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগও রয়েছে মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে। কানসাট বিদ্যুৎ আন্দোলনের নেতা গোলাম রাব্বানী মনোনয়ন পাননি। আলোচিত এই এমপি, তাঁর ছেলে ও ভাতিজার বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম, লুটপাট, টেন্ডারবাজির অভিযোগ রয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের তিন মাসের অবরোধে ব্যাপক নাশকতা ও তা-ব চলাকালে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের থেকে দূরে থাকার অভিযোগও রয়েছে গোলাম রাব্বানীর বিরুদ্ধে।
নতুনদের জায়গা করে দিতে সরে দাঁড়াতে হয়েছে আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা, জাতীয় সংসদের সাবেক ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী ও সংসদ সদস্য রহমত আলীকে। বয়সের কারণে ছোট ভাই এম এ মোমেনকে নিজের আসন ছেড়ে দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, প্রয়াত আবদুল জলিলের আইনজীবী পুত্র নিজামউদ্দিন জলিল জনকে জায়গা দিতে বাদ পড়েছেন সংসদ সদস্য আবদুল মালেক। বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য শেখ হেলালের পাশাপাশি এবার তাঁর ছেলে শেখ তন্ময় ও ছোট ভাই শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল মনোনয়ন পেয়েছেন। শেখ হেলালের ছেলে ও ভাইকে জায়গা করে দিতে বাগেরহাট-২ ও খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মীরা মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছে।
পিরোজপুরের আলোচিত এমপি এ কে এম এ আওয়াল বাদ পড়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নির্যাতন ও তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। খুনের মামলার আসামি সংসদ সদস্য আমানুর রহমান খান রানাকে বাদ দিয়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে তাঁর বাবা আতাউর রহমান খানকে। নানা অঘটনের নায়ক ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় ছিটকে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন তালিকা থেকে। মাদক কারবারের অভিযোগে ব্যাপকভাবে সমালোচিত কক্সবাজারের এমপি আবদুর রহমান বদি বাদ পড়েছেন। তাঁর স্ত্রী শাহীন চৌধুরী এবার দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।
আওয়ামী লীগ এবার মহাজোট ও ১৪ দলের শরিকদের বেশ কয়েকটি আসনেও হানা দিয়েছে। অর্থাৎ সেখানে দেওয়া হচ্ছে দলীয় প্রার্থী। এসব আসনে সংসদ সদস্য আছেন জাসদের নাজমুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), ওয়ার্কার্স পার্টির শেখ হাফিজুর রহমান (নড়াইল-২), জাতীয় পার্টির এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার (পটুয়াখালী-১), এম এ হান্নান (ময়মনসিংহ-৭), সালমা ইসলাম (ঢাকা-১), আমির হোসেন (কুমিল্লা-২), জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু (চট্টগ্রাম-৯) এবং মোহাম্মদ ইলিয়াছ (কক্সবাজার-১)। আওয়ামী লীগ ৯টি আসনে দুজন করে প্রার্থীকে মনোনয়নের চিঠি দিয়েছে। তাঁরা হলেন রেজাউল করিম হীরা ও ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর আহমেদ (জামালপুর-৫), হাবিবুর রহমান মোল্লা ও কাজী মনিরুল ইসলাম মনু (ঢাকা-৫), হাজি মোহাম্মদ সেলিম ও আবুল হাসনাত (ঢাকা-৭), জেবুন্নেসা আফরোজ ও কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক (বরিশাল-৫), এ কে এম শাহাজাহান কামাল ও গোলাম ফারুক (লক্ষ্মীপুর-৩), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মশিউর রহমান হুমায়ুন (কিশোরগঞ্জ-১), আ স ম ফিরোজ ও শামসুল হক রেজা (পটুয়াখালী-২), ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু ও মো. জাহাঙ্গীর কবির (বরগুনা-১) এবং মহিউদ্দিন খান আলমগীর ও গোলাম রহমান (চাঁদপুর-১)।
আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা : মাজহারুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশ চন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবু হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), শিবলী সাদিক (দিনাজপুর-৬), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারী-১), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), মোতাহার হোসেন (লালমানিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী (রংপুর-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচ এম আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), শেখ হাসিনা (রংপুর-৬), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), মনোয়ার হোসেন (গাইবান্ধা-৪), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২), আব্দুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবর রহমান (বগুড়া-৫), সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), মু. জিয়াউর রহমান (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), আব্দুল ওদুদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), সেলিম উদ্দিন তরফদার (নওগাঁ-৩), মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রাং (নওগাঁ-৪), নিজামউদ্দিন জলিল জন (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী-৩), এনামুল হক (রাজশাহী-৪), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), জুনাইদ আহেমদ পলক (নাটোর-৩), আব্দুল কুদ্দুস (নাটোর-৪), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), আবদুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), তানভীর ইমাম (সিরাজগঞ্জ-৪), আ. মজিদ ম-ল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আহমেদ ফিরোজ কবীর (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স (পাবনা-৫), ফরহাদ হোসেন (মেহেরপুর-১), মো. সাহিদুজ্জামান খোকন (মেহেরপুর-২) সারোয়ার জাহান বাদশা (কুষ্টিয়া-১), মাহবুবউল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), সেলিম আলতাফ জর্জ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), আব্দুল হাই (ঝিনাইদহ-১), শফিকুল আজম খান (ঝিনাইদহ-৩), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিত কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), এ সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), শ্রী বীরেন শিকদার (মাগুরা-২), মাশরাফি বিন মর্তুজা (নড়াইল-২), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেহারট-১), শেখ তন্ময় (বাগেরহাট-২), হাবিবুন নাহার (বাগেরহাট-৩), পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল (খুলনা-২), বেগম মন্্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ন চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আকতারুজ্জামান বাবু (খুলনা-৬), আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এস এম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪), শাজাহান মিয়া (পটুয়াখালী-১), ধীরেন্দ্রনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান (বরগুনা-২), আ স ম ফিরোজ (পটুয়াখালী-২), এস এম শাহাজাদা (পটুয়াখালী-৩), মাহবুবুর রহমান (পটুয়াখালী-৪), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), আলী আজম (ভোলা-২), নরুন্নবী চৌধুরী (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), তালুকদার মো. ইউনুস (বরিশাল-২), পংকজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), বেগম জেবুন্নেছা আফরোজ (বরিশাল-৫), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১), আব্দুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), আহসানুল ইসলাম টিটু (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), ফরিদুল হক খান (জামালপুর-২), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), প্রকৌশলী মোজাফফর হোসেন (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), এ কে এম ফজলুল হক (শেরপুর-৩), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), শরীফ আহমেদ (ময়মনসিংহ-২), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ-৩), মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), রুহুল আমিন মাদানী (ময়মনসিংহ-৭), আনোয়ারুল আবেদীন খান (ময়মনসিংহ-৯), ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), কাজিমউদ্দিন আহমেদ ধনু (ময়মনসিংহ-১১), মানু মজুমদার (নেত্রকোনা-১), আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোনা-২), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), রেবেকা মোমিন (নেত্রকোনা-৪), ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নেত্রকোনা-৫), সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মশিউর রহমান হুমায়ূন (কিশোরগঞ্জ-১), নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান (কিশোরগঞ্জ-৬), এ এম নাঈমুর রহমান (মানিকগঞ্জ-১), মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২) জাহেদ মালিক (মানিকগঞ্জ-৩), সাগুফতা ইয়াসমিন (মুন্সীগঞ্জ-২), মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩), সালমান এফ রহমান (ঢাকা-১), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ (ঢাকা-৩), হাবিবুর রহমান মোল্লা ও মনোয়ার হোসেন মনু (ঢাকা-৫), হাজি সেলিম (ঢাকা-৭), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), এ কে এম রহমত উল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খান (ঢাকা-১২), সাদেক খান (ঢাকা-১৩), আসলামুল হক (ঢাকা-১৪), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (ঢাকা-১৬), সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), ডা. এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), ইকবাল হোসেন সবুজ (গাজীপুর-৩), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), বেগম মেহের আফরোজ (গাজীপুর-৫), মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (নরসিংদী-১), আনোয়ারুল আশরাফ খান (নরসিংদী-২), জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন (নরসিংদী-৩), নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নরসিংদী-৪), রাজি উদ্দিন আহমেদ (নরসিংদী-৫), গোলাম দস্তগীর গাজী (নারায়ণগঞ্জ-১), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), জিল্লুল হাকিম (রাজবাড়ী-২), মনজুর হোসেন (ফরিদপুর-১), খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), মুহম্মদ ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), আবদুস সোবহান গোলাপ (মাদারীপুর-৩), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এম এ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), এম এ মোমেন (সিলেট-১), মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী (সিলেট-৩), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), আব্দুস শহীদ (মৌলভীবাজার-৪), আব্দুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), আবু জাহির (হবিগঞ্জ-৩), মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), সেলিনা আহমেদ মেরি (কুমিল্লা-২), এ বি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভুঁইয়া (কুমিল্লা-১), আব্দুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), তাজুল ইসলাম (কুমিল্লা-৯), আ হ ম মুস্তফা কামাল (কুমিল্লা-১০), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া (চাঁদপুর-৪), নিজাম উদ্দিন হাজারী (ফেনী-২), মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), এ কে এম শাহজাহান ও গোলাম ফারুক (লক্ষ্মীপুর-৩), মো. আব্দুল্লাহ (লক্ষ্মীপুর-৪), ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), মোহম্মদ হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), মোস্তাফিজুর রহমান (চট্টগ্রাম-১৬), জাফর আলম (কক্সবাজার-১), আশেক উল্লাহ রফিক (কক্সবাজার-২), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), শাহীন আকতার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), দীপঙ্কর তালুকদার (রাঙামাটি), বীর বাহাদুর উশৈ সিং (বান্দরবান)।