1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
হাসপাতালে খেয়াল খুশি মতো আসায় রোগীদের ভোগান্তি | Nilkontho
২২শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | রবিবার | ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
“জাস্টিস ফর জুলাই” ইবি শাখার আহবায়ক নাহিদ, সদস্য-সচিব রেজুয়ান শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি দাবি আদায় না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষনা রাবিতে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিস্কারসহ ৩৩ জনকে শাস্তি গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষ, আহত ১৩ জীবননগর প্রতাপপুরে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরন চুয়াডাঙ্গার উথলীতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ছেলে আর ফিরবে না, তবু ভাত নিয়ে অপেক্ষায় মা সিরাজদিখানে স্বাস্থ্যসেবা উন্নয়নে কর্মশালা অনুষ্ঠিত রাবি পাঠক ফোরামের ৩২তম কার্যনির্বাহী কমিটির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত রাবির যশোর জেলা সমিতির নবীণবরণ ও প্রবীণবিদায় অনুষ্ঠিত হাসান আরিফ মানবাধিকার রক্ষায় ভূমিকার জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবেন: প্রধান উপদেষ্টা কচুয়ায় সরাইলকান্দি গ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন সিরাজদিখানে ইট ভাটায় অভিযান, ৪ লাখ জরিমানা দর্শনা কেরুজ চিনিকলের মাড়াই মৌসুমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন পঞ্চগড় তেঁতুলিয়ায় মহানন্দা নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার জীবননগর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফেন্সিডিল জব্দ রাবির বর্ষ সেরা প্রতিবেদক হলো যারা কুবিতে হাল্ট প্রাইজ ‘অন ক্যাম্পাস রাউন্ডের’ রেজিস্ট্রেশন শুরু উপকরণের মূল্য ও মজুরি বৃদ্ধিতে চাহিদা কমে যাচ্ছে কচুয়ায় শীতেই লেপ-তোষকের দোকানে কারিগরদের ব্যস্ততা

হাসপাতালে খেয়াল খুশি মতো আসায় রোগীদের ভোগান্তি

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট (সার্জারি) ডা. এহসানুল হক তন্ময়ের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে। নিজের খেয়াল খুশি মতো ওয়ার্ডে রাউন্ড দেওয়ায় ভর্তিরত রোগীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন। এছাড়া বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদেরও চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, সকাল ৮টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত ডিউটি করবেন চিকিৎসকরা। এর মধ্যে ওয়ার্ডে রাউন্ড শেষে আউটডোরে রোগীদের চিকিৎসা দেবেন। তবে এর ব্যতিক্রম দেখা গেছে।

কয়েকদিন সদর হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ড ঘুরে রোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কয়েকদিন যাবৎ ডা. এহসানুল হক তন্ময় সময়মতো ওয়ার্ডে রাউন্ডে আসছেন না। সকাল ১০টার আগে তিনি আসেন না ওয়ার্ডে। কোনো দিন দুপুর ১২টার পরও আসেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক রোগীর স্বজন বলেন, ‘আমার বাবা গত তিন দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছে। গত মঙ্গলবার ডা. তন্ময় রাউন্ডে আসেননি। বুধবার বেলা একটার দিকে তিনি রাউন্ডে আসেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত সোমবার তিনি আমার বাবাকে একটি পরীক্ষা করতে দেন এবং বলেন রিপোর্ট না দেখা পর্যন্ত খাবার খাওয়া যাবে না। এরপর তিনি সেই রাতে আসেননি এবং পরদিনও আসেননি। আমার বাবা না খেয়ে একদিন পার করেছেন। তিনি নিজ ইচ্ছেমতো আসেন। এতে রোগীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।’

এদিকে, রাউন্ডে দেরি করলে আউটডোরের রোগীরা চিকিৎসা না নিয়ে অনেকেই ফিরে যান বাড়িতে। কারণ বেলা আড়াইটা পর্যন্ত আউটডোরে রোগী দেখার শেষ সময়। এছাড়া রাউন্ডে দেরিতে আসার কারণে সদর হাসপাতাল রাজস্ব হারাতে বসেছে। রোগীর স্বজনরা বলছেন, তিনি সঠিক সময়ে রাউন্ডে আসলে যা পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেন, তা হাসপাতাল থেকেই করাতে পারেন। এতে রোগীদের কিছুটা সাশ্রয় হয়। তবে তিনি দেরিতে আসায় বাইরে থেকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান রোগীরা। এতে রাজস্ব হারাচ্ছে সদর হাসপাতাল।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সদর হাসপাতালের কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মী বলেন, ‘ডা. তন্ময় অনিয়মিতভাবে রাউন্ডে আসেন। এতে নার্স, রোগী ও স্বজনদের অনেকের ভোগান্তি পোহাতে হয়। এছাড়া সকাল সকাল না আসার কারণে যেসব রোগীরা ছাড়পত্র পান, তার সরকারিভাবে ওষুধ উত্তোলন করতে পারেন না। কারণ ছাড়পত্র দিতে দিতে বেলা দুটো পার হয়ে যায়।’ সদর হাসপাতালের বেশ কিছু স্বাস্থ্য কর্মীর অভিযোগ, ডা. তন্ময় স্বেচ্ছাচারিতা করলেও সিভিল সার্জন কিছুই বলেন না।

অপর দিকে, ইমরান হুসাইন নামের এক যুবক নিজের মায়ের কিচিৎসার জন্য ডা. এহসানূল হক তন্ময়ের নিকট থেকে কীভাবে ভোগান্তির শিকার হন, গত ১৪ অক্টোবর রাতে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে তা বর্ণনা করেন একটি পোস্ট করে। তিনি লেখেন, ‘দয়া করে লেখাটা সবাই একটু মনোযোগ সহকারে পড়বেন। গত সেপ্টেম্বর মাসের ০৩/০৯/২৪ তারিখে আমার মায়ের ডান হাতের তালুতে বাঁশের একটি অংশ ফুটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দেখায়, সেখানে উপস্থিত ছিলেন ডা. এহসানুল হক তন্ময়। তিনি আমার মায়ের হাত দেখে বলেন যে হাতের ভেতরে কিছু নেই। আমি তারপর বললাম যে এক্স-রে ছাড়া কীভাবে বলছেন কিছু নেই? জবাবে তিনি বলেন, তুমি ডাক্তার না আমি? এ বলে শুধু ওষুধ লিখে দেন। সাথে আরও বলেন, যদি খুব বেশি সমস্যা হয়, দুদিন পরে চেম্বারে দেখাতে। এরপর ওষুধ খাওয়ার পরেও মায়ের হাতের অবস্থার অবনতি হলে আমি তৎক্ষণাৎ মাকে তার চেম্বারে নিয়ে যায়। এসময় তিনি হাত দেখে বলেন, ভেতরে ইনফেকশন হয়েছে, বাঁশের অংশ আছে, অপারেশন করা লাগবে। তারপর আমি বলি, আমার আম্মা হার্টের রোগী। তার হার্টের ভাল্ব অপারেশন করা। অপারেশন করার পরে তিনি কোনো ওষুধ খেতে পারেন না, ওষুধ খেলে তার অবস্থা খারাপ হয়ে যায় এবং হার্টের সমস্যা বেড়ে যায়। তিনি আমার কথা শোনার পরে বলেন, কোনো সমস্যা নেই। হাতের ছোট অপারেশন করলেই ঠিক হয়ে যাবে। আমরা ডাক্তারের কথামতো অপারেশন করতে রাজি হই এবং ০৫/০৯/২০২৪ তারিখে আম্মার অপারেশন করা হয়। কিন্তু অপারেশনের তিন দিন পর তার হাটের সমস্যা দেখা দেয়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দেখালে তাকে সাথে সাথে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করে দেয়। অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না, যার কারণে সেইখানে তিনি ছয় দিন সিসিইউতে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাসায় আসেন।

কিন্তু হাতের অপারেশনের জায়গাটা ঠিক না হয়ে ১৩ অক্টোবর রাতে ফুলে যায়। আজকে বেশি ফোলা দেখা দিলে হাত দিয়ে সামান্য চাপ দিতেই অপারেশনের স্থান থেকে রক্ত-পুজ এবং একটি বাঁশের চোচ বের হয়, যেটা বের করার জন্য অপারেশন করা হয়েছিল। তাহলে অপারেশন করে তিনি কী বের করলেন হাতের ভেতর থেকে? নাকি অপারেশনের নামে কাটাকাটি করলেন শুধু টাকা নেওয়ার জন্য? এমনকি আজকে তার সাথে কথা বললে তিনি তার ভুল স্বীকার করেননি। আমার এই লেখালেখির একটাই কারণ ডাক্তার যদি ভুল চিকিৎসা দেয়, আমরা সাধারণ মানুষ কাদের ওপর ভরসা করে হাসপাতালে যাব?’

অভিযোগের বিষয়ে জানতে জুনিয়র কনসালটেন্ট (সার্জারি) ডা. এহসানুল হক তন্ময়ের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি মোবাইলে কোনো বক্তব্য দিতে আগ্রহী নই। আমার চেম্বারে আসেন, সামনা-সামনী বক্তব্য দেব।’

এ বিষয়ে জানতে জেলা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাৎ হাসানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:২০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৫
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১৭
  • ১২:০৫
  • ৩:৪৬
  • ৫:২৫
  • ৬:৪৪
  • ৬:৪২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১