নিউজ ডেস্ক:
সুপার হিউম্যান হতে গিয়ে নিজের ডিএনএ-তে পরিবর্তন আনলেন নাসার প্রাক্তন বায়োকেমিস্ট জেসিয়া জায়নার। নিজের ডিএনএ’র উপরে পরীক্ষার নজির বিজ্ঞানের ইতিহাসে সম্ভবত এই প্রথম বলে দাবি করেছেন ‘বেপরোয়া’ ওই বায়োকেমিস্ট।
মানুষের বিভিন্ন শারীরিক গঠনের পেছনে রয়েছে জিন। সেই জিনের দাসত্ব আর করতে চাননি জায়নার। দেহের মাংস পেশীর শক্তি বাড়াতে জায়নার জিন কাটিং টেকনোলজি ব্যবহার করে নিজের ডিএনএ থেকে তুলে ফেলেন মায়োস্টনিন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনে জিন বদল করার প্রযুক্তি নিষিদ্ধ নয়। এমনকি নিজের জিনে রদবদল ঘটানোও বেআইনি নয়। জায়নার বর্তমানে একটি সংস্থা চালান। সেখান থেকে জিন বদলের প্রযুক্তি বিক্রি করা হয়। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী জায়নার নিজেই নিজের দেহে ইনজেকশন করে নিজের ডিএনএ বদল করেছেন। পরিবর্তিত ডিএনএ নিজের দেহে ইনজেক্ট করার সময়ে তা তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভ স্ট্রিমিংও করেছেন।
তবে এতকিছুর পর জায়ানারের দেহে কোনও পরিবর্তন হল কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।