তিনি আরও জানান, সোমবার (১ জুলাই) যেসব গাড়ি এসেছে তাদের সবাই সাজেকে অবস্থান করছে। পানি যেভাবে বাড়ছে তাতে আজ (মঙ্গলবার) গাড়ি চলাচল করা সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। অন্যদিকে সকালে খাগড়াছড়ি থেকেও কোনও গাড়ি সাজেকে প্রবেশ করতে পারবে না। যারা আছেন তাদের কোনও রুম ভাড়া দেওয়া লাগবে না। তারা শুধু পানির খরচ দিলেই হবে।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার জানান, বাঘাইছড়িতে টানা ভারী বর্ষণের ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। যাতে প্রায় দুই হাজার পরিবার পানিবন্দি। উপজেলায় ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হলেও এখনও কেউ আসেনি। আর বাঘাইহাট সড়ক পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় সাজেকে পর্যটক আটকা পড়েছে। পানি না সরা পর্যন্ত কেউ বের হতে পারবে না।