মু.ওয়াছীঊদ্দিন,লক্ষীপুর প্রতিনিধিঃ- লক্ষীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ছোট্ট শিশু সীমার উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন এক লক্ষ টাকা। তাতেই স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে উপজেলার সোনাপুর গ্রামের বাঘের বাড়ীর দরিদ্র ফাজিল মিয়ার কোমলমতি শিশু কন্যা। কিন্তু টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা হচ্ছে না তাঁর। বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের বেডে কাতরাচ্ছে । এমনতা অবস্থায় এগিয়ে আসেন ল²ীপুর রামগঞ্জের এস আই জহির ঊদ্দিন।
সীমার চিকিৎসার খরচ যোগাড় করতে প্রান-পনে কাজ করে যাচ্ছেন রামগঞ্জ থানার এসআই জহির ঊদ্দিন।তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজবুকে সবার কাছে সীমার চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান করেন।এতে তার ডাকে অনেকেই সাড়া দেন।এবং বেশ কিছু টাকা সংগ্রহ করেন।
সীমার পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ বছর আগে কুপি বাতির আগুনে পুড়ে যায় সীমার শরীর। দগ্ধ হয় সীমার হাত, পেট ও শরীরের বিভিন্ন অংশ। আর্থিক সংকটের কারনে প্রাথমিক চিকিৎসা ছাড়া উন্নত চিকিৎসা করাতে পারেনি দরিদ্র পিতা-মাতা। বর্তমানে স্থানীয়দের সহযোগীতায় কিছু টাকা নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন সীমাকে। কিন্তু তাঁর সম্পূর্ন চিকিৎসা খরচের জন্য এখনো এক লক্ষ টাকা প্রয়োজন। তাই তারা সমাজের বিত্তবানদের কাছে সহযোগীতা কামনা করেছেন।
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা, বিকাশ (পার্সোনাল) ০১৭১৭৫০৩০১০, ০১৯৭৫৫৭৫৫৩৪। যেকোন প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন সীমার পরিবারের সঙ্গে ০১৭১৭৫০৩০১০।