1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
লক্ষীপুরে চলছে ঈদের হরদম কেনাকাটা,ব্যাস্ত সবাই | Nilkontho
৮ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ২৩শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
দর্শনার আল্লাহর দান হোটেলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা পাহাড় থেকে ধরে পাচার করা হচ্ছিল ১২ হনুমান, বনবিভাগের অভিযানে উদ্ধার ২০২৪ বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর হতে যাচ্ছে জলদস্যুর গুলিতে জেলে নিহত আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে চীন গেলেন বিএনপি প্রতিনিধি দল আজ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন বাইডেন রোজায় চাল-পেঁয়াজসহ ১১ নিত্যপণ্য আমদানিতে শর্ত শিথিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিএনপির র‍্যালি কাল, বক্তব্য রাখবেন তারেক রহমান বায়েজিদে মনি হত্যার রায় : একজনের মৃত্যুদণ্ড, আরেকজনের যাবজ্জীবন উখিয়ায় চার ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড, পলিথিন জব্দ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার ‘সুরের ধারা’র খাস জমির অনুমতি বাতিল কমলার হারে ওবামার আবেগঘন স্ট্যাটাস পিতার নেক আমল ও দোয়ার বরকত অস্ট্রেলিয়ায় বুয়েট অ্যালামনাই এর বার্ষিক সাধারণ সভা চোখ ভালো রাখতে যা খেতে পারেন ২৪ ঘণ্টায় ১৬ বার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত ৪ ডিসেম্বর রিভিউ আবেদনের ওপর শুনানি নিম্নমানের বই ছাপিয়ে ৬ বছরে লোপাট ১৫০০ কোটি টাকা জেডি ভ্যান্স: ট্রাম্পের কঠোর সমালোচক থেকে রানিং মেট আইজিডব্লিউ কেলেঙ্কারি: সিন্ডিকেটের পকেটে ৮ হাজার কোটি টাকা

লক্ষীপুরে চলছে ঈদের হরদম কেনাকাটা,ব্যাস্ত সবাই

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১২ জুন, ২০১৮

মু.ওয়াছীঊদ্দিন,লক্ষীপুর প্রতিনিধিঃ- পবিত্র ঈদুল ফিতরের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি, এরই মধ্যে জমে উঠেছে ল²ীপুরের ঈদ বাজার। ফুটপাত থেকে শুরু করে জেলার অভিজাত মার্কেট গুলোতে চলছে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা। তিল ধারণের ঠাই নেই দোকান গুলোতে। রমজানের শুরুতে কেনাবেচা কম থাকলেও এর সংখ্যা বর্তমানে অনেক বেশি। বিপণি বিতান গুলোতে দেশি পোশাকের পাশাপাশি ভারতীয় পোশাকের বেচাকেনা চোখে পড়ার মত। তবে শাড়ির তুলনায় থ্রী-পিসের চাহিদাই বেশি। অন্যদিকে নির্বিঘেœ ও স্বাচ্ছন্দ্যে কেনাকাটা করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।

সরোজমিনে লক্ষীপুর পৌর আধুনিক বিপণি বিতান, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট, চক বাজার মসজিদ মার্কেট, অঙ্গশোভা শপিং মল, লক্ষীপুর পৌর সুপার মার্কেট, ল্যাকমি, আউট লুক, নগর বাজার সহ কয়েকটি মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, বিভিন্ন আলোক স্বজ্জা দিয়ে সাজানো হয়েছে মার্কেটগুলোকে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিপণি বিতানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। তবে নারী ও শিশু ক্রেতাদের ভিড় একটু বেশি। বাহারি পোশাক আর নতুন ডিজাইনের পোশাকের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছে। এছাড়াও অধিক বিক্রি ও ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে জেলার কয়েকটি মার্কেটে রয়েছে র‌্যাফেল ড্র এর ব্যবস্থা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এ বছর মেয়েদের জন্য দোকানিরা এনেছেন গ্রাউন্ড, ব্লু কটি, বিবেক, বিনয়, বিশাল, পাখি, আশিকী, ব্লাক বুটিক, কিরণমালা সহ নানা ধরণের থ্রি-পিস। আরো আছে হাফ সিল্ক, বেনারশি, কাতন, জরজেট, বি-প্লাস, কটন, সুতি, টাঙ্গাইল ও নকশী করা কাপড়-শাড়ি। রয়েছে ছেলেদের জন্য, বিভিন্ন ব্যান্ডের পাঞ্জাবি, ফরমাল শার্ট, শেরোয়ানী, টি-শার্ট, গেবাডিন ও নিত্যনতুন জিন্স প্যান্ট সহ নানা রকমের ও ডিজাইনের পোশাক। তবে দাম একটু বেশি হলেও ক্রেতারা নিজেদের পছন্দের পোশাকটি কিনতে ভ‚ল করছেন না।
আরো জানা যায়, এবারের ঈদে প্যান্ট (জিন্স) বিক্রি হচ্ছে ৩শ’ থেকে ৫ হাজার, প্যান্ট (গেভাডিন) ২শ’ থেকে ২৫ শ’, শার্ট ৩শ’ থেকে ২৫শ’, পাঞ্জাবী ৩শ’ থেকে ৩ হাজার, জুতা ২শ’ থেকে ৩ হাজার, বাচ্চাদের জামা ৪শ’ থেকে ৩ হাজার, থ্রি-পিস ৬শ’ থেকে ৮ হাজার, ও শাড়ি ১ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে এই জেলায়।

জেলা শহরের চক বাজার মসজিদ মার্কেটে ঈদের পোশাক ক্রয় করতে আসা জান্নাত আক্তারের সাথে কথা হয়। তিনি বলেন, এবারের ঈদে পোশাকের কালেকশন অনেক ভালো। তাই কয়েকটি দোকান ঘুরে পছন্দের পোশাকটি ক্রয় করছেন। তবে একই পোশাক এককে দোকানে একেক দাম হওয়ায় কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
ছোট শিশু ইকরা কিনেছেন গ্রাইন্ড জামা ও জুতা। ইকরা আম্মুর সাথে মার্কেটে আসতে ও পছন্দের জামা কিনতে পারায় অনেক খুশি সে। ইকরা বলেন, দোকানে সুন্দর সুন্দর জামা সাজিয়ে রেখেছে খুব ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে সবগুলো কিনে নেয়।

জেলা শহরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের ত্রয়ী শখ এর মালিক বণিক সমিতির ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ এহতেশাম হায়দার বাপ্পি বলেন, বর্তমানে বেচাবিক্রি খুবই বেশি। এই বছর দেশি পোশাকের পাশাপাশি বিদেশী পোশাকেরও চাহিদা রয়েছে। তবে সুতি কাপড়ের চাহিদা একটু বেশি। তাছাড়া এখনো পর্যন্ত থ্রী-পিছের বিক্রি বেশি হচ্ছে। প্রতিদিনই ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বিক্রি হচ্ছে। ঈদের সময় যত ঘনিয়ে আসছে বিক্রি ততই বাড়ছে।
অন্য এক ক্রেতা সাইফুল ইসলাম বলেন, গত বছরের চেয়ে এবারের ঈদের পোশাকের দাম একটু বেশি। তাই পছন্দের পোশাকটি প্রিয়জনদের জন্য কিনতে একটু হিমশিম খেতে হচ্ছে। তবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পূর্বের চেয়ে অনেক ভালো। তাই অনেক রাত পর্যন্ত বিপণি বিতানগুলোতে ঘুরে ঘুরে নিজের স্বার্ধের মধ্যে ঈদের পোশাক ক্রয় করার চেষ্টা করছি।

এদিকে জেলার সবচেয়ে উন্নতমানের কালেকশন রয়েছে শহরের অঙ্গশোভা শপিং মলে। এখানে পণ্য যেমন উন্নতমানের, তেমনি দামও চড়া। প্রতি বছরই বিক্রির শীর্ষে থাকেন এই প্রতিষ্ঠানটি। গতবছরও মার্কেটের সকল খরচ বাদ দিয়ে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকা লাভ করেছেন।
আলাপকালে মার্কেটটির মালিক মো. সেলিম জানান, মার্কেটে ক্রেতাদের ভিড় ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় গভীর রাত পর্যন্ত বেচাকেনা চলছে। পণ্যর গুনগত মান ভালো, তাই দামও একটু বেশি। তবে ১০ থেকে ১৫% এর অধিক লাভ ধরা হয় না।

এদিকে শেষ সময়ে খুব ব্যস্থ সময় পার করছে দর্জিরা। অধিকাংশ দর্জিরা দোকানে নতুন অর্ডার নেওয়া বদ্ধ করে দিয়েছে। আগে নেওয়া কাজ গুলো শেষ করা নিয়ে ব্যস্ত তারা।
দর্জি শ্রমিক রাজু জানান, গত বছরের চেয়ে এবার কাজের চাপ বেশি। তাই তারা দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন প‚র্বের অর্ডার নেওয়া কাজ গুলো সময়মত ডেলিভারী দেওয়ার জন্য ।

জাঁকজমকপূর্ণ আলো ঝলমলে মার্কেটে পোশাকের দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় নিম্ম ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যদের একমাত্র ভরসা ফুটপাত। সেখান থেকে নিজেদের সাধ্যের মধ্যে সেরাটা খুঁজে নেন। পরিবারের সদস্য ও প্রিয়জনদের চাহিদা মেটান অনায়াসে।
ফুটপাত ব্যবসায়ী জাকির বলেন, আমাদের এসি ও লাইট খরচ নেই, খরচও কম, তাই অল্প লাভে বিক্রি করছি। সব বয়সি নারী-পুরুষ ও শিশুদের বিভিন্ন রংয়ের ও ডিজাইনের জামা কাপড় থাকায় এখানে ক্রেতাদের ভিড় ও বিক্রি বেশি। ঈদের সময় যতো কাছে আসবে বেচাকেনা ততই বাড়ছে। তবে এখানকার বেশিরভাগ ক্রেতাই নিম্ম ও মধ্যবিত্ত পরিবারের।

লক্ষীপুর বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, অতিরিক্ত দামে বিক্রি করছে কিনা সে বিষয়ে বণিক সমিতি বাজার মনিটরিং করছে। পূর্বের চেয়ে এবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় স্বাছন্দে কেনাকাটা করছে ক্রেতারা।

আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ল²ীপুরের পুলিশ সুপার আ স ম মাহাতাব উদ্দিন জানান, রমজান ও ঈদ উপলক্ষে জেলার বিভিন্ন মার্কেটের সামনে পুলিশের পোর্স রয়েছে। এখন পর্যন্ত কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সুবিদার্থে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও জেলার নিরাপত্তার স্বার্থে গুরুত্বপ‚র্ণ স্থানগুলোতে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। আর পুরো শহরটাই সিসিটিভি ক্যামেরার আওতাভুক্ত,কেই কোন অপ্রীতিকর কিছু করে সারতে পারবে না।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫৪
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৯
  • ১১:৫১
  • ৩:৪৭
  • ৫:২৭
  • ৬:৪২
  • ৬:১২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০