1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
রমজানে রোগীদের করণীয় ! | Nilkontho
২১শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | সোমবার | ৫ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে খালেদুর রহমানের যোগদান খুলনায় নৌবাহিনী পরিচালিত অভিযানে মাদক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার বাফুফে নির্বাচনে ৪৬ প্রার্থী, সিনিয়র সহসভাপতি নির্বাচিত ইমরুল ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১২৯৮ শেখ হাসিনা ইস্যুতে সুনির্দিষ্ট আলোচনা হয়নি : প্রণয় ভার্মা রেজাল্টে বৈষম্যের অভিযোগে ঢাকা বোর্ড ঘেরাও, ৪ শিক্ষার্থী আহত চুয়াডাঙ্গায় গলা কেটে এক নারীকে হত্যা শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরার আহ্বান অ্যাটর্নি জেনারেলের নিজ বাসা থেকে কণ্ঠশিল্পী মনি কিশোরের মরদেহ উদ্ধার সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে কঠোর হুঁশিয়ারি আসিফ মাহমুদের স্থগিত হলো সারদা পুলিশ একাডেমির সমাপনী কুচকাওয়াজ বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা ফিরল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে আ.লীগ নেতা নিহতের মামলা তুলে নিতে শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম ‘কেউ যদি আমাকে আওয়ামী সমর্থক ভেবে দূরে ঠেলে দেন, কী করতে পারি?’ বন্যায় সৃষ্ট দুর্ভোগ নিরসনে সরকারের তৎপরতা দেখা যাচ্ছে না: রিজভী মেসির হ্যাটট্রিকের দিনে রেকর্ড ইন্টার মায়ামির ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে নিহত ৪২,৫১৯ বৈরুত ও গাজায় ভয়াবহ হামলা ইসরায়েলের শিক্ষানবিশ এএসপিদের সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত শেয়ারবাজার নিয়ে হতাশ বিনিয়োগকারীরা

রমজানে রোগীদের করণীয় !

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৯ মে, ২০১৭
PantherMedia 906049

নিউজ ডেস্ক:

রমজানে রোজা রাখতে গিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত রোগীরা বেশ অসুবিধায় পড়ে যান। কারণ এ সময় তাদের খাদ্যাভাস ও ওষুধের সময়সূচিতে পরিবর্তন আসে। এর ফলে কখনও তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে, আবার কখনও কমে যায়। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, রমজান মাসে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার মাত্রা বেড়ে যায়। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকায় পানিশূন্যতাই এর মূল কারণ। ফলে শরীরের ব্লাড পেশার কমে গিয়ে অজ্ঞান হওয়া, পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়া, হাড় ভেঙ্গে যাওয়াসহ বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে। শুধু ডায়াবেটিস নয়, অন্যান্য রোগে আক্রান্তদেরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই রোজা রাখার জন্য এসব রোগীদের পূর্ব-প্রস্তুতি ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা দরকার। তবে তীব্র অসুস্থতায় অথবা কোন জটিল রোগে আক্রান্ত হলে রোজা রাখা না রাখাই ভালো। আর সামান্য অসুস্থতায় রোখা রাখাই ভালো। কারণ অনেক রোগের ক্ষেত্রেই কিন্তু রোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে এই রোজা।

এবার জেনে নিন কোন রোগীরা কীভাবে রোজা রাখবেন-

ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিস হলে রোগী রোজা রাখতে পারবেন না একথা মোটেই ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকগণ কিন্তু রোজা রাখার পক্ষেই মত দিয়েছেন। মোটামুটিভাবে নিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের রোগীদের ক্ষেত্রে খুব সহজেই রোজা রাখা সম্ভব। রোজা রাখার জন্য ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন কিংবা ওষুধ গ্রহণের সময়টা একটু পরিবর্তন করে সেহরি ও ইফতারের সঙ্গে সমন্বয় করে নিতে হবে। যেসব ডায়াবেটিক রোগী ঝুঁকির কথা জেনেও ধর্মীয় কারণে রোজা রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, তারা রোজা শুরুর আগেই চিকিত্সকের সঙ্গে পরামর্শ করে জটিলতা এড়িয়ে রোজা রাখুন।

গ্যাস্ট্রিক আলসার

যারা গ্যাস্ট্রিক আলসার বা পেপটিক আলসারে ভোগেন, তারা অনেকেই মনে করেন খালি পেটে থাকলে এসিডিটির সমস্যা বাড়বে। এ ধরনের রোগীরা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভোগেন, তারা রোজা রাখবেন কিনা। এসব রোগীরা নিশ্চিতে রোজা রাখতে পারেন। রোজা রাখলে এসিডিটি বাড়ে না, বরং অনেকাংশে কমে যায়। কেননা এ সময় মানুষের জীবন একটা নিয়মে চলে আসে। তবে এসব রোগীদের নিয়মিত খাবার খাওয়া, ঘুমানো এবং ওষুধ গ্রহণ -এই কাজগুলো ঠিকমতো করতে হয়। এসব রোগীরা অবশ্যই ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার পরিহার করবেন। প্রয়োজনে ইফতার এবং সেহরির সময় রেনিটিডিন বা ওমিপ্রাজল গ্রুপের ওষুধ একটা করে খেয়ে নিতে পারেন। এমনকি রাত্রে দুই-তিনবার এন্টাসিড ওষুধ খেলেও কোন অসুবিধা হবে না।

অ্যাজমা

রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের রোগীদের রোজা রাখতে কোনো বাধা নেই। রোজা কোনোভাবেই হাঁপানি রোগ বাড়িয়ে দেয় না। যদি হাঁপানি বাড়তেই থাকে, তাহলে রোগী ইফতার এবং সেহরির সময় দীর্ঘস্থায়ী জাতীয় বড়ি খেয়ে নিতে পারেন। অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, দিনের বেলায় শ্বাসকষ্ট হলে ইনহেলার নেওয়া যাবে। এতে রোজার কোন ক্ষতি হবে না।

কিডনি রোগ

যারা কিডনির রোগে আক্রান্ত তাদের রোজা রাখা যাবে না এমন কোনো কথা নেই। যে সমস্ত রোগী ক্রনিক কিডনি ফেইল্যুরে আক্রান্ত, তাদেরকে সুনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করতে হয়। সেইসঙ্গে নিয়মিত ওষুধ সেবন ও পরিমাণমতো পানি পান করতে হয়। তবে রোজা রাখার ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। যাদের কিডনি ফেইল্যুরের মাত্রা একেবারে শেষ পর্যায়ে, তাদের পক্ষে রোজা রাখা সম্ভব নয়। তেমনি যারা ডায়ালাইসিসের রোগী অথবা ইতোমধ্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেছেন তাদের পক্ষেও রোজা রাখা প্রায় অসম্ভব। অল্প থেকে মধ্যম মাত্রার কিডনি ফেইল্যুর রোগীরা রোজা রাখলে কোনো ক্ষতি হয় না। তবে কিডনি আক্রান্ত রোগীদের শারীরিক অবস্থা যা-ই থাকুক না কেন, সর্বাবস্থায় একজন কিডনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে রোজা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়াই শ্রেয়।

উচ্চ রক্তচাপ

উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের বেলায় রোজা আরও উপকারী। আজকাল অনেক ওষুধ পাওয়া যায় যেগুলো দিনে একবার বা দুইবার খেলেই চলে। ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী, ইফতার বা সেহেরির সময় বা প্রয়োজনে দুইবারই ওষুধ খেলে রক্তচাপ পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অনেক রোগীর রক্তে কোলেস্টেরল বা অন্যান্য চর্বির মাত্রা বেশি থাকে। এসব নিয়ন্ত্রণেও রোজা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

হার্টের রোগ

হৃদরোগ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রেই রোজা রাখতে কোন নিষেধ নেই। তবে একিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, হার্ট ফেইলিউর ইত্যাদি রোগ থাকলে রোজা না রাখাই শ্রেয়। আবার একথাও সত্য যে অনেক ক্ষেত্রে হৃদরোগীদের জন্য রোজা রাখা খুবই উপকারী। ভাজাপোড়া এড়িয়ে চলা, চর্বিজাতীয় খাবার পরিহার করা এবং ইফতারের দুই ঘণ্টা পর একটু ব্যায়াম করা উচিত। যারা নিয়মিত তারাবির নামাজ আদায় করেন, তারা ব্যায়াম নাও করতে পারেন। যারা নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন, তারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সম্ভব হলে সবগুলো ওষুধ রাতের বিভিন্ন সময়ে ভাগ ভাগ করে খেলে যদি অসুবিধা না হয় তো সেভাবেই ওষুধ সেবন করবেন। অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, দিনে যদি এনজাইনার ব্যথা হয়, তবে জিহ্বার নিচে স্প্রে জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা যাবে, তাতে রোজার ক্ষতি হবে না।

লিভারের অসুখ

লিভারের রোগীদের রোজা রাখা নির্ভর করে রোগটির ধরনের ওপর। কেউ যদি ভাইরাল হেপাটাইটিস নামক রোগে আক্রান্ত হন, তারা খেতে পারেন না, ঘন ঘন বমি হয়, রুচি নষ্ট হয়, জন্ডিস দেখা দেয়। অনেক সময় তাদের শিরায় স্যালাইন বা গ্লুকোজ দিতে হয়। তাদের পক্ষে রোজা না রাখাই ভাল। আবার যারা লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত, তাদের যদি রোগের লক্ষণ কম থাকে, তবে রোজা রাখতে পারেন।

চোখ, কান বা নাকের রোগী

রোজায় চোখের বা নাকের রোগীরা যে সমস্যায় পড়েন সেটি হল রোজা রাখা অবস্থায় ড্রপ ব্যবহার করতে পারবেন কিনা। চোখ বা নাকে ড্রপ দিলে তা মুখে চলে যেতে পারে, তা ফেলে দিয়ে কুলি করে ফেলা উচিত। ফলে ওষুধ গলায় বা পেটে যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা থাকে না। সেক্ষেত্রে রোজা রেখে অনায়াসে চোখে বা নাকে ড্রপ দেওয়া যায়। কানের ড্রপ দিলেও রোজার কোন ক্ষতি হবে না।

গর্ভাবস্থায় রোজা

গর্ভবতী মায়ের যদি শারীরিক কোনো জটিলতা না থাকে, তা হলে রোজা থাকতে কোনো বাধা নেই।

স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজা

বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ালে রোজার কোন ক্ষতি হবে না। রোজা রাখলে বুকের দুধ কমে যায় না। তবে অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের সময় প্রচুর তরল খাবার খেতে হবে। আর ইফতারের পর শোয়া পর্যন্ত প্রচুর পানি পানের নির্দেশ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৪৭
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:৩৮
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫২
  • ১১:৫৩
  • ৩:৫৭
  • ৫:৩৮
  • ৬:৫২
  • ৬:০৪

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১