রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শুক্রবার (৯ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন ই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেন।
ড. আসিফ নজরুল ১৯৬৬ সালের ১২ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি একাধারে লেখক, ঔপন্যাসিক, রাজনীতি বিশ্লেষক, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও কলামনিস্ট। বেশকিছু গ্রন্থের রচয়িতাও তিনি।
আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে ১৯৮৬ সালে স্নাতক ও ১৯৮৭ সালে স্নাতকোত্তর পাস করেন। ১৯৯৯ সালে সোয়াস (স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ) ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে তার পিএইচডি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে জার্মানির বন শহরের ইনভায়রনমেন্টাল ল’ সেন্টার থেকে তিনি পোস্ট ডক্টরেট ফেলোশিপ অর্জন করেন। তিনি স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে একজন কমনওয়েলথ ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পূর্বে ১৯৯১ সাল থেকে আসিফ নজরুল একটি বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক পত্রিকা বিচিত্রায় প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করতেন। পরে বিচিত্রার উত্তরসূরি সাপ্তাহিক ২০০০-এ প্রদায়ক সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। তিনি কিছুসময় বাংলাদেশ সরকারের একজন সরকারি কর্মকর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) হিসেবে কাজ করেছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে প্রায়ই দেখা যায়।
এছাড়া উপদেষ্টারা যেসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে পেলেন:
সালেহ উদ্দিন আহমেদ-অর্থ মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
আদিলুর রহমান খান-শিল্প মন্ত্রণালয়
মো. তৌহিদ হোসেন-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
হাসান আরিফ-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
শারমীন এস মুরশিদ-সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ড. আ. ফ. ম খালিদ হোসেন-ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়
ফরিদা আখতার-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
নুরজাহান বেগম-স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
মো. নাহিদ ইসলাম- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া-যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।