ভিটামিন ‘ই’ ও শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ভিটামিন ই শরীরকে অসুস্থতা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। তবে পরিমাণের চেয়ে বেশি ভিটামিন ই গ্রহণ করা উচিত নয়।
ভিটামিন ই এর উপকারিতা
১) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ভিটামিন ই একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি র্যাডিকেলস নিরপেক্ষ করতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই গ্রহণ পরিবেশ দূষণ ও সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে।
ভিটামিন ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে। শুষ্ক ও রুক্ষ ত্বককে নরম রাখে।
৩) বার্ধক্য প্রতিরোধ
ভিটামিন ই ত্বকের বলিরেখা কমাতে সহায্য করে। এটি ত্বকের পুনর্গঠন এবং মেরামত প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করে ফলে ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়ে না।
ভিটামিন ই স্ট্রেচ মার্ক কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
৫) উজ্জ্বলতা বাড়ানো
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে ভিটামিন ই।
ঠোঁটের কালো দাগ দূরীকরণেও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ই।
যেসব খাবারের মাধ্যমে ভিটামিন ই–এর ঘাটতি পূরণ করা যায়:
১) বাদাম
আমন্ড, আখরোট ও চিনাবাদাম জাতীয় খাবারে ভিটামিন ই থাকে।
সূর্যমুখীবীজ, কুমড়ার বীজ ভিটামিন ই এর ভালো উৎস।
৩) সবুজ শাকসবজি
পালংশাক, ব্রকোলিতে ভিটামিন ই রয়েছে।
৪) তেল
সূর্যমুখী তেল, অলিভ অয়েল, বাদাম তেলেও ভিটামিন ই রয়েছে।
৫) শস্যদানা
গমের বীজ ও ভুট্টায় ভিটামিন ই রয়েছে।