নিউজ ডেস্ক:
বাহুবলী এমনি এমনি আর সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছায়নি। ছবির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা সকলের তাদের সর্বোচ্চটা উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এদের মধ্যে ছবির প্রধান দুই চরিত্র নায়ক প্রভাস কিংবা রানা দগ্গুবতি নেতৃত্বে। জিমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটানোর পাশাপাশি কঠোর ডায়েটে ছিলেন, ওজন ঠিক যতটা দরকার, ততটাই হতে হবে, একচুলও বাড়লে কমলে চলবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে মাসে একটা দিন থাকতো, যেদিন যা খুশি খেতে পারবেন ছবির নায়ক আর ভিলেন। সেদিন প্রভাসের খাওয়া দাওয়ার কথা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন আপনি।
বাহুবলী-২ সাফল্যের পর এই গোপন খবর ফাঁস করেছেন ছবির পরিচালক এস এস রাজামৌলি। জানিয়েছেন, ওই দিনটিতে প্রভাসের সামনে খাবারের একটা ছোটখাটো পাহাড় থাকত আর চাটনি অবশ্যই থাকত শেষ পাতে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, ওইসব দিনগুলোয় ১৫ রকম বিরিয়ানি খেতেন প্রভাস। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন, ১৫ রকম। অত রকম যে বিরিয়ানি হতে পারে, তা রাজামৌলির জানা ছিল না। নানা ধরনের মাছ, চিকেন, মাটনের বিরিয়ানি, তার হরেক ফ্লেভার, হরেক স্বাদ। মাত্র একদিনে লোকে কীভাবে অত রকম বিরিয়ানি খেতে পারে, তা ভেবেই তাজ্জব হয়ে যেতেন রাজামৌলি ও অন্যান্য সদস্যা। আর প্রভাসের খাবারে চাটনি ছিল মাস্ট, চাটনির ছাড়া তাঁর খাওয়াদাওয়া অসম্পূর্ণ থাকত।