জুনায়েদের মামা আনিচুর রহমান জিকু জানান, দুই ভাইয়ের মধ্যে জুনায়েদ ছোট। গত সোমবার জুনায়েদ যশোর থেকে মায়ের সঙ্গে নানার বাড়িতে বেড়াতে আসে।
তিনি বলেন, ভাগ্নে অনেক চঞ্চল, সকালে খেলতে খেলতে সে বাড়ি থেকে বের হয়ে পুকুরের পাড়ে চলে যায়। বেশ কিছুক্ষণ পার হলেও তাকে কোথাও না দেখে আমরা খুঁজতে শুরু করি। এক পর্যায়ে পুকুরের পানিতে তাকে ডুবে থাকতে দেখে দ্রুত উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি। এ সময় ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানায়, সে মারা গেছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. ওয়াহিদ মাহমুদ রবিন বলেন, সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটের সময় পরিবারের সদস্যরা শিশুটিকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন। এ সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত অবস্থায় পাই। হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, শিশুটি বাড়ির পাশের একটি পুকুরে ডুবে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে জরুরি বিভাগে আনা হয়।