1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
পণ্য চালান দ্রুত খালাসকরণ বিধিমালা বাস্তবায়নে বাধা আন্দোলনকারীরা! | Nilkontho
২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | সোমবার | ৮ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ছেলুন জোয়ার্দ্দার ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা হাসপাতালের টয়লেটে মিলল বৃদ্ধর লাশ শিক্ষার্থীদের ফরম ফিলাপের টাকা আত্মসাৎ ফোনকল পেয়ে বাড়ি থেকে বের হন, মৃত্যু নিয়ে রহস্য দেশের ৭ অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে স্বর্ণের চোরাচালান সাবেক আইজিপি মামুন ও আনিসুল হক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার জনতার প্রিয় হতে চাওয়ার কাতারে এখন সবাই বায়োমেট্রিক না থাকায় ই-রিটার্নে অনলাইন নিবন্ধন করতে পারেননি খোদ এনবিআর চেয়ারম্যান হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ৫ কর্মকর্তাকে বদলি কে এই শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট? বাংলাদেশি কমিউনিটির ঐক্য বজায় রাখতে টরন্টোতে ভিন্নধর্মী আয়োজন লক্ষীপুরে আওয়ামী লীগ নেতাকে হত্যা কাশফুলের ছোঁয়ায় মিম প্রাণঘাতী হতে পারে মৌমাছি বা বোলতার কামড় লিগে বিধ্বংসী বার্সা, এবার উড়িয়ে দিলো ভিয়ারিয়ালকে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বাড়াতে আগ্রহী ইরান: রাষ্ট্রদূত কুবিতে নতুন উপাচার্য, উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ এক হচ্ছেন বিশ্বনেতারা ফেসবুকে বিএমডব্লিউ ট্যাগ ভাইরালের কারণ

পণ্য চালান দ্রুত খালাসকরণ বিধিমালা বাস্তবায়নে বাধা আন্দোলনকারীরা!

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪

দেশের আমদানি-রপ্তানি খাতকে গতিশীল করার জন্য ‘পণ্যচালান দ্রুত খালাসকরণ বিধিমালা-২০২৪’ বাস্তবায়ন করতে চায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জাতীয় রাজস্ব বিভাগ। সিঅ্যান্ডএফের সঙ্গে জড়িত কিছু প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি এর বিরোধিতা করে গত ১৫ জুলাই থেকে আন্দোলন করছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায়। এর ফলে বিমানবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয়, আন্দোলনকারীদের অনেকেই সহিংসতা সৃষ্টি করে সরকারি কর্মচারী ও কাস্টমস বিভাগে সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের মারধর করেছেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস ও নগদ অর্থ ছিনতাইয়ের অভিযোগও পাওয়া গেছে। জরুরি পণ্য আমদানি-রপ্তানি এবং আন্তর্জাতিক এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিসের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা বিষয়টিকে বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার জন্য হুমকি বলে মনে করছেন।

আন্তর্জাতিক এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি কবির আহমেদ বলেন, পণ্য আমদানি ও রপ্তানির জন্য স্যাম্পল প্রোডাক্ট বা নমুনা পণ্য আনা নেওয়া করা হয় আন্তর্জাতিক এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিসের মাধ্যমে। গ্রাহকের দীর্ঘদিনের অভিযোগ ও ভোগান্তি হ্রাসের কথা বিবেচনা করে জরুরি পণ্য, জরুরি ওষুধ, নমুনা পণ্য, উপহারসামগ্রী স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দ্রুত খালাস করা যাবে। তিনি বলেন, মানুষ প্রত্যাশা করে পণ্যটি দ্রুত খালাস হোক। পণ্য খালাসে দীর্ঘসূত্রতার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সরকার এ দীর্ঘসূত্রতা দূর করার জন্য ৩০ কেজির নিচের পণ্য স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে খালাস করতে চায়। এয়ার এক্সপ্রেস সার্ভিস নিজেদের দায়িত্বে কাস্টমস সিস্টেমে পেমেন্ট জমা দিয়ে দ্রুত খালাস করতে পারবে। এটি এমন এক প্ল্যাটফরম, যেখানে সব পক্ষ স্বচ্ছ পদ্ধতিতে দেখতে পারবে পণ্যটির অবস্থান। ব্যাংকের মাধ্যমে অনলাইনে পেমেন্ট দেওয়ার ফলে সরকার যথাযথ রাজস্ব পাবে। রাজস্ব বিভাগও দেখতে পারবে পণ্যটির সর্বশেষ অবস্থান। এ কাজের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সরকার যখন তা বাস্তবায়ন করতে শুরু করল তখন সিঅ্যান্ডএফের পক্ষ থেকে বাধা সৃষ্টি করা হলো। তারা এটিকে কালো আইন বলে বিরোধিতা করছে।

এ বিষয়ে কথা হয় সিঅ্যান্ডএফের সভাপতি মিজানুর রহমানের সঙ্গে।

স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিকে কালো আইন কেন বলছেন? প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দ্রুত পণ্য খালাস হোক, এটি আমরাও চাই। ৬৬ বছর ধরে এ কাজ সিঅ্যান্ডএফ করে আসছে। সিঅ্যান্ডএফকে বাদ দিয়ে এয়ার সার্ভিস পোস্টালের নিবন্ধনপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে পণ্য খালাস করানোর বিরোধী আমরা।

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজটি অন্য গ্রুপের হাতে উঠিয়ে দেওয়ার ফলে এ খাত ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

সিঅ্যান্ডএফের মাধ্যমে অনেক গ্রাহক ভোগান্তির শিকার হয়েছেন এবং এসব বিষয়ে অনেক অভিযোগ আছে এবং অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক মামলাও হয়েছে, এটি কীভাবে দেখছেন? প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে মামলা থাকতেই পারে। কারণ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান অনেক সময় মিথ্য তথ্য দেয়। জানতে চাইলে সিঅ্যান্ডএফ কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি আবু হানিফ বলেন, মূল সমস্যা হলো আমরা ৮ থেকে ১০ হাজার কর্মচারী বছরের পর বছর কাজ করছিলাম। কিন্তু নতুন যে পদ্ধতি চালু করা হয়েছে, তাতে কুরিয়ার সার্ভিসের সঙ্গে যুক্ত কর্মচারীরা পণ্য খালাসে অংশ নেবে। এটি মেনে নেওয়া যায় না। এতে বৈষম্য তৈরি হয়েছে।

জানা গেছে, সিঅ্যান্ডএফের আন্দোলনের ফলে সারা দেশে চলমান জাতীয় সংকটের মধ্যে নতুন করে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন পণ্য খালাসের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ী ও গ্রাহকরা। অভিযোগ পাওয়া গেছে, আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত অনেকেরই সিঅ্যান্ডএফে কাজ করার প্রকৃত নিবন্ধন নেই। তাদের কেউ কেউ সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছেন এবং নগদ অর্থের জোগান দিচ্ছেন। কাস্টমস বিভাগের স্বাভাবিক কার্যক্রমে বাধা দিচ্ছেন। কাস্টমস হাউসে সেবা নিতে আসা সাধারণ মানুষদের ওপর হামলা, মারধর, নগদ অর্থ ও মোবাইল ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। তাদের দ্বারা অমানবিক নির্যাতন ও হামলার শিকার হওয়া অন্তত তিনজনের সন্ধান পাওয়া গেছে।

তাদের একজন মো. ইলিয়াস আলী, ফেয়ারডিল শিপিং লিমিটেডের সুপারভাইজার। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কার্গো ফরোয়ার্ডিংয়ের কাজ করেন। তার প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নবায়ন করার জন্য গত ১৫ জুলাই গিয়েছিলেন বিমানবন্দর থানাধীন কাস্টমস হাউসে। সেদিন আনুমানিক দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে কাস্টমস হাউসের মূল ফটক দিয়ে ঢোকার পথে মো. ইলিয়াস আলী ও তার দুই সহকর্মী আরিফ হোসেন এবং কামাল হোসেনের ওপর হামলা করেন আন্দোলনে অংশ নেওয়া দুর্বৃত্তরা। সেদিন কাস্টমস হাউসের ভেতরে প্রবেশই করার সময় এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, মো. ইলিয়াস আলীসহ তার দুই সহকর্মীকে ব্যাপক মারধর করে। মো. ইলিয়াস আলীর মুখমন্ডলে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়। এ সময় দুর্বৃত্তরা মো. ইলিয়াস আলীর কাছে থাকা ৭২ হাজার টাকা ও একটি আইফোন ছিনিয়ে নেয়। পরে বিমানবন্দর থানা পুলিশ তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। দুর্বৃত্তরা সে সময় পালিয়ে যায় বিধায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে মো. ইলিয়াস আলী হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থানায় অভিযোগ করেন।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৩৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৪১
  • ১২:০১
  • ৪:২১
  • ৬:০৬
  • ৭:২০
  • ৫:৫২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০