নিউজ ডেস্ক:
দেশের কোথাও-কোথাও বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। দেশের ১০১ টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি সমতল স্টেশনের মধ্যে বন্যা আক্রান্ত জেলার সংখ্যা ১৮ টি। এর মধ্যে বৃদ্ধি ২৬ টি এবং হ্রাস ৭২ টির, বিপদসীমার উপরে নদ-নদীর সংখ্যা ১৭ টি, বিপদসীমার উপরে স্টেশনের সংখ্যা ২৭ টি এবং অপরিবর্তিত ৩ টি।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদ নদীর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে। যা আগামী ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
গঙ্গা-পদ্মা নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
কুশিয়ারা ব্যাতীত উত্তরাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদীসমূহের পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে,যা আগামী ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
রাজধানীর আশেপাশের নদীসমূহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
রাজধানী ঢাকার আশেপাশের নদীসমুহের পানি সমতল স্থিতিশীল আছে, যা আগামী ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত অব্যাহত পারে।
আগামী ২৪ ঘন্টায় মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, চাঁদপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্যা পরিস্থিতির স্থিতিশীল থাকতে পারে।
আগামী ২৪ ঘন্টায় কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নওগাঁ, নাটোর, মানিকগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে পারে।
আগামী ২৪ ঘন্টায় ঢাকা সিটি কর্পোরেশন সংলগ্ন নদীসমূহের বন্যা পরিস্থিতি স্থিতিশীল থাকতে
গত ২৪ ঘন্টায় দেশে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত হয়েছে কক্সবাজার ১০০ মিলিমিটার, বরিশাল ৭৯ মিলিমিটার, বান্দরবান ৭৪ মিলিমিটার, নাকুয়া গাঁও ৫৬ মিলিমিটার, লামা ৫৩ মিলিমিটার ও চট্টগ্রাম ৫১ মিলিমিটার।