সংঘর্ষের একপর্যায়ে লারমা স্কোয়ারের বিভিন্ন দোকানপাটে আগুন দেওয়া হয়। এ সময় পুড়ে যায় অন্তত ৫০-৬০টি দোকান।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, খাগড়াছড়িতে মো. মামুন নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল বের করে দীঘিনালা ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভ মিছিলটি লারমা স্কয়ারের দিকে যাওয়ার সময় পাহাড়িরা বাধা দিলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
দীঘিনালা বোয়ালখালী এলাকার বাসিন্দা মো. লোকমান হোসেন জানান, মামুন হত্যার প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণভাবে তারা মিছিল বের করলে পাহাড়িরা বাধা দিলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।
এদিকে এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মামুনুর রশিদ বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশ কাজ করছে। তাদের পাশাপাশি আগুন নেভানোর জন্য কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক ইউনিট।