স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীপ্তির সাথে দর্শনার একটি ছেলের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। দীর্ঘদিন প্রেম চলাকালীন অবস্থায় ছেলের বাবা মেয়ের বাবাকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে দুই পক্ষের লোকজনই রাজি হয়ে যায়। পরে বাঁধ সাধে দেনমোহর নিয়ে। মেয়ের বাবা রায়হান উদ্দীন কাবিননামা ৫ লাখ টাকা করার দাবি জানান। এ কারণে ছেলের বাবা অন্যত্র বিয়ে ঠিক করেন। এ কথা শুনে দীপ্তি সবার অজান্তে ঘরের আড়ার সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে আজমপুর কবরস্থানে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়। এ বিষয়ে দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহা বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।