1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
ঝিনাইদহ কামিল মাদ্রাসায় ১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লোপাট! | Nilkontho
৭ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | বৃহস্পতিবার | ২২শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
দর্শনার আল্লাহর দান হোটেলকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা পাহাড় থেকে ধরে পাচার করা হচ্ছিল ১২ হনুমান, বনবিভাগের অভিযানে উদ্ধার ২০২৪ বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর হতে যাচ্ছে জলদস্যুর গুলিতে জেলে নিহত আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে চীন গেলেন বিএনপি প্রতিনিধি দল আজ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন বাইডেন রোজায় চাল-পেঁয়াজসহ ১১ নিত্যপণ্য আমদানিতে শর্ত শিথিল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিএনপির র‍্যালি কাল, বক্তব্য রাখবেন তারেক রহমান বায়েজিদে মনি হত্যার রায় : একজনের মৃত্যুদণ্ড, আরেকজনের যাবজ্জীবন উখিয়ায় চার ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড, পলিথিন জব্দ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার ‘সুরের ধারা’র খাস জমির অনুমতি বাতিল কমলার হারে ওবামার আবেগঘন স্ট্যাটাস পিতার নেক আমল ও দোয়ার বরকত অস্ট্রেলিয়ায় বুয়েট অ্যালামনাই এর বার্ষিক সাধারণ সভা চোখ ভালো রাখতে যা খেতে পারেন ২৪ ঘণ্টায় ১৬ বার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত ৪ ডিসেম্বর রিভিউ আবেদনের ওপর শুনানি নিম্নমানের বই ছাপিয়ে ৬ বছরে লোপাট ১৫০০ কোটি টাকা জেডি ভ্যান্স: ট্রাম্পের কঠোর সমালোচক থেকে রানিং মেট আইজিডব্লিউ কেলেঙ্কারি: সিন্ডিকেটের পকেটে ৮ হাজার কোটি টাকা

ঝিনাইদহ কামিল মাদ্রাসায় ১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা লোপাট!

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২০

নিউজ ডেস্ক:ঝিনাইদহ সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসায় প্রায় দুই কোটি টাকা অডিট আপত্তি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। এই টাকা অধ্যক্ষ মো. রুহুল কুদ্দুস আত্মসাৎ করেছেন বলে অডিট প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত করা এই ৯ বছরের অডিটে ৩৩টি খাতে ব্যাপক অনিয়ম ধরা পড়েছে। এদিকে, অধ্যক্ষের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ করেছেন রাশিদুল ইসলাম নামের ব্যাপারী পাড়ার এক যুবক। তবে অধ্যক্ষ রুহুল কুদ্দুস বলেছেন, ‘মাদ্রাসার গ্রুপিংয়ের কারণে এই অডিটের নামে আমাকে ছয় মাস ধরে আজাব দেওয়া হয়েছে। অডিট রিপোর্ট সঠিক নয়। আমার বিরুদ্ধে কোনো দোষ প্রমাণিত হয়নি।’ তথ্য নিয়ে জানা গেছে, ঝিনাইদহ সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসার সাবেক সভাপতি ঝিনাইদহ-২ আসনের সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকীর নির্দেশে তিন সদস্যবিশিষ্ট অভ্যন্তরীণ অডিট কমিটি নিয়োগ করা হয়। সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসার শিক্ষক মো. সারোয়ার হোসেনকে অডিট কমিটির আহ্বায়ক করা হয়। কমিটিতে মোবারক হোসেন ও নুরুল ইসলাম নামে আরও দুইজন শিক্ষক ছিলেন। সংসদ সদস্যের কাছে জমা দেওয়া গোপন অডিট প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যক্ষ মো. রুহুল কুদ্দুস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই মাদ্রাসার সব কাজে অগনিত অনিয়ম, দুর্নীতি ও অর্থ তছরুপ করেছেন, যা ক্ষমার অযোগ্য। ২০১৮ সালের ২৩ মার্চ  মাদ্রাসার সভাপতি সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্ট গ্রহণ করেন। অডিটে বলা হয় মাদ্রাসার নামে ৭৫৯ শতক জমি আছে। তার মধ্যে লিজ দেওয়া আছে ৪৭৬ শতক। এসব জমি থেকে ৬ লাখ টাকা আয় হওয়ার কথা থাকলেও আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫২ হাজার ৭ শ টাকা। বাকি ৩ লাখ ৪৭ হাজার টাকার কোনো হদিস নেই। জমির লিজ মানি ব্যাংকেও জমা হয়নি। চুয়াডাঙ্গার বদরগঞ্জ ওয়াকফ এস্টেট থেকে পাওয়া এক লাখ টাকা পকেটস্থ করা হয়েছে। প্রকাশনী খাত থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা, নিয়োগ থেকে দেড় লাখ টাকা, আপ্যায়ন ভাউচার থেকে ৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, যাতায়াত বাবদ ৪ লাখ ২৮ হাজার, অভ্যন্তরীণ বেতন ও ভর্তি খাত থেকে ৩২ লাখ ১৫ হাজার, মাদ্রাসার সভাপতি সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকীর নাম ব্যবহার করে ২০১৭ সলের ১৭ মার্চ ৮৯৭ নম্বর ভাউচারে ১০ হাজার টাকা তুলে নেন অধ্যক্ষ। শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের পুরস্কার হিসেবে পাওয়া এক লাখ, মাদ্রাসার বিভিন্ন শ্রেণির কেন্দ্রীয় পরীক্ষার ফরম পূরণ বাবদ ৭৪ লাখ ১৩ হাজার, উন্নয়ন সংক্রান্ত অনিয়ম ৪ লাখ ১০ হাজার, ফজলুল করিমের নিকট থেকে প্রাপ্ত ২৭টি রশিদ বই থেকে ৩ লাখ ৯২ হাজার টাকা, জাল ও ভুয়া ভাউচারের মাধ্যমে ২ লাখ ৩৯ হাজার টাকা, পাবলিক পরীক্ষা থেকে ১২ লাখ ১৫ হাজার টাকা, রেজিস্ট্রেশন খাত থেকে ৭ লাখ ২৪ হাজার টাকাসহ ৩৩ খাত থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা লোপাট করা হয়েছে। বিজ্ঞানাগারসহ কিছু কিছু খাতের কোনো হিসাব মাদ্রাসায় নেই বলে উল্লেখ করা হয়। ৯ বছরে ২ হাজার ৩৪১টি ভাউচার তৈরি করে একই কাজের ভাউচার অন্য মাসে ঢুকিয়ে তহবিল তছরুপ করা হয়েছে। অডিট রিপোর্টে দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রমাণস্বরূপ ১১টি প্রমাণ সংযুক্ত করা হয়। মাদ্রাসায় দুর্নীতি ও অডিট নিয়ে অধ্যক্ষ মো. রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘আগের অডিট রিপোর্ট বর্তমান গভর্নিং বডি বাতিল করেছে। সেটি ন্যায়সঙ্গত ছিল না। অডিটের নামে আমাকে আজাব দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমি কোনো দুর্নীতি করিনি। দুর্নীতি করলে কি আগের সভাপতি আমাকে ছেড়ে দিতেন?’ বিষয়টি নিয়ে অডিট কমিটির আহ্বায়ক সরোয়ার হোসেন জানান, ‘কারো দ্বারা বিরাগ ও প্রভাবিত না হয়ে সাবেক সভাপতির নির্দেশে নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে আমি অডিট করেছি। অডিট সঠিক এবং অধ্যক্ষ মো. রুহুল কুদ্দুসের দুর্নীতিও সঠিক। আমরা দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ সংযুক্ত করেছি। এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়।’

 

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫৪
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৯
  • ১১:৫১
  • ৩:৪৭
  • ৫:২৭
  • ৬:৪২
  • ৬:১২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০