বিদেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত এবং নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নিয়ে কয়েকটি পত্রিকায় নেতিবাচক প্রচারের কারণে বিদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানে কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলন শেষে দেশে ফিরেছেন। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাত ৮টা ৫ মিনিটে বিমানের চার্টার্ড (বিজি ১১০২) ফ্লাইটে বাকু থেকে ঢাকার হযরত
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভারতীয় গণমাধ্যম প্রতিনিয়ত আমাদের নিয়ে মিথ্যাচার করছে। এই ব্যাপারে আমাদের গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীদের সোচ্চার থাকতে হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বরিশালে
দিল্লিতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সব রাজনৈতিক বিবৃতি দিচ্ছেন তা ভালো চোখে দেখছে না অন্তর্বর্তী সরকার। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
দুই দশক আগে সংঘবদ্ধ অপরাধ ও সন্ত্রাস দমনের কাজে গঠিত হয় বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। তবে কিছুদিনের মধ্যেই র্যাবের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ উঠতে থাকে।
বন্ধ থাকা সরকারি সব বিদ্যুৎ কেন্দ্র সচলের জন্য পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। সেই
অনলাইন ডেস্ক : প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের নৌ পথে সরাসরি সংযোগ স্থাপিত হলো। সোমবার (১১ নভেম্বর) পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা
কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৯ ধারায় দায়মুক্তির সিদ্ধান্ত অবৈধ ও অসাংবিধানিক ছিল বলে রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর)
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ গৌতম আদানির মালিকানাধীন আদানি গ্রুপের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের অসম বিদ্যুৎ চুক্তির খেসারত দিচ্ছে দেশের মানুষ। আদানির সঙ্গে দেশের স্বার্থবিরোধী অসম চুক্তি নিয়ে শুরু
ঢাকা, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪ (বাসস) : পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিন আজ সম্মান, মর্যাদা ও শান্তির ভিত্তিতে একটি উন্নত বিশ্ব গড়তে জেনেভা কনভেনশন এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের (আইএইচএল) প্রতি দৃঢ়