নিউজ ডেস্ক:
পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ স্টিফেন হকিং’র বক্তব্যকে ঘিরে ফের আলোড়ন সংবাদ মাধ্যম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ৬০০ বছরের মধ্যেই ফায়ারবল বা আগুনের গোলা হয়ে উঠবে এই পৃথিবী।
জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং শক্তির ব্যয়ের জন্যই এমনটা ঘটবে বলে একটি ভিডিওতে জানালেন বিশ্ববিখ্যাত এই বিজ্ঞানী।
সেই সঙ্গে তিনি আরও জানান, মানব অস্তিত্ব সঙ্কটের মুখে। টিকে থাকতে গেলে এমন এক স্থানে যেতে হবে যেখানে এর আগে কেউ যায়নি।
বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, Alpha Centauri হল সৌরজগতের নিকটতম এক গ্রহ যা ঠিক পৃথিবীর মতোই বাসযোগ্য হয়ে উঠতে পারে মানবজাতির কাছে। হকিং ন্যানোক্র্যাফ্ট নামে এমন এক স্পেসক্র্যাফ্টের কথা বলেছেন যা মঙ্গলগ্রহে পৌঁছে দেবে এক ঘন্টারও কম সময়ে। প্লুটোতে পৌঁছাতে সময় লাগবে একদিনের মতো, অন্যদিকে ২০ বছর সময় লাগবে Alpha Centauri-তে পৌঁছাতে।
উল্লেখ্য, এরইমধ্যে বরিস্কা নামের এক রাশিয়ান তরুণের বক্তব্যে রীতিমতো সাড়া পড়ে গেছে। তার দাবি অনুযায়ী, সে পৃথিবীতে জন্ম নেওয়ার আগে মঙ্গল গ্রহের বাসিন্দা ছিল। অতীতে পরমাণু অস্ত্রের লড়াইয়ে বিদ্ধস্ত হয়ে যায় মঙ্গল।
শুধু তাই নয়, মঙ্গলের বাসিন্দাদের উচ্চতা ৭ ফুট। মাটির নীচেই বাস তাদের। মানুষের মতো অক্সিজেন নয়, কার্বন ডাই অক্সাইডেই শ্বাস-প্রশ্বাস পর্ব চলে তাদের।
বোরিস্কার মতে, ৩৫ বছরের পর মঙ্গলের বাসিন্দাদের বয়স নাকি আর বাড়েনা, আর তারা প্রযুক্তির দিক থেকেও খুবই উন্নত। এভাবেই লালগ্রহের বিভিন্ন কথা বলেছে রাশিয়ার এই তরুণ। স্কুলের ছাত্র বোরিস্কা আরও জানায়, প্রাচীন মিশরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল মঙ্গলবাসীদের। তখন পাইলট হিসেবে সে একবার পৃথিবীতে এসেছিল।