1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
কয়রায় জোড়াতালি দিয়েও ঠেকানো গেল না বাঁধটি, ১০ গ্রাম প্লাবিত | Nilkontho
২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ১২ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
২ মাসের মধ্যে দেশে একাধিক রাজনৈতিক দল আসবে : সারজিস আলম ২৫ এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না শনিবার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যাওয়ার প্রধান ফটক নির্বাচন : মির্জা ফখরুল মাদারীপুরে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ চলছে, ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা নববর্ষ উদযাপনে ৭ বছরে বায়ুদূষণ বেড়েছে ১৯ শতাংশ উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ চীনের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোজাম্বিকে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় নিহত ২১ কোথায় চলবে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ৫ মন্ত্রণালয়ের কাজ? সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একই সঙ্গে চলবে: প্রধান উপদেষ্টা গাইবান্ধায় সড়ক অবরোধ করে ব্যবসায়ী হত্যার বিচার দাবি সচিবালয়ে পুড়ে যাওয়া মৃত কুকুর ফরেনসিকে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বাশার আল-আসাদের স্ত্রী অবৈধ বিদেশিদের সময় বেঁধে দিলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আমার একজন কর্মী মারা গেলো, এর ব্যর্থতা আমার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু কচুয়ায় বিলের মাঝে আজো দাড়িঁয়ে আছে অর্ধশতাব্দী বটগাছ কালাইয়ে উপজেলা আইন- শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত। শেরপুরে হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কেটে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

কয়রায় জোড়াতালি দিয়েও ঠেকানো গেল না বাঁধটি, ১০ গ্রাম প্লাবিত

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২

খুলনার কয়রা উপজেলার দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চরামুখা গ্রামের খালের গোড়া নামক স্থানে কপোতাক্ষ নদের বেড়িবাঁধ আবারও ভেঙে গেছে। জোড়াতালি দিয়েও বাঁধটির শেষ রক্ষা হলো না। আজ রোববার দুপুরে উচ্চ জোয়ারে বাঁধটি ভেঙে যায়। এতে ইউনিয়নের চারটি ওয়ার্ডে অন্তত ১০টি গ্রাম সাগরের লোনাপানিতে প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন অন্তত ১৫ হাজার মানুষ।

গত ১৭ জুলাই ভোরে বাঁধের প্রায় দেড় শ মিটারের মতো ধসে নদীতে বিলীন হয়। দুই দিন পর হাজার হাজার মানুষের সম্মিলিত চেষ্টায় ভাঙা স্থানে রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকানো সম্ভব হয়। গতকাল শনিবার দুপুরে উচ্চ জোয়ারে ওই রিংবাঁধের ৫০ ফুটের মতো ভেঙে গিয়েছিল। তাৎক্ষণিকভাবে স্থানীয় কয়েক শ মানুষের চেষ্টায় তা মেরামত করা হয়। তবে নদীর পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল শতাধিক মাছের ঘের। সেই বাঁধটি আজ আবার ১০০ মিটারের মতো ভেঙে গেছে।

বারবার একই স্থানে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পেছনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) গাফিলতিকেই দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁদের দাবি, এক মাস আগে রিংবাঁধ দেওয়া হলেও সেটি রক্ষণাবেক্ষণ বা মজবুত করার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পাউবো। এ কারণে দুর্বল বাঁধ বারবার ভেঙে যাচ্ছে।

বাঁধ ভেঙে চরামুখা গ্রামের রফিকুল ইসলামের বাড়ির মধ্যে পানি উঠেছে। ডুবে গেছে পুকুরও। একটি ঘরের মধ্যে পানি ঢুকেছে। রফিকুল ইসলাম বলেন, আশপাশের সবার বাড়িতেই কমবেশি পানি উঠেছে। মানুষ গরু-ছাগল উঁচু বাঁধের ওপর রেখে এসেছেন। রাতের জোয়ারে আবার পানি প্রবেশ করে নতুন নতুন অনেক এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

দক্ষিণ বেদকাশী এলাকার স্বাধীন সমাজকল্যাণ যুব সংস্থার সভাপতি মো. আবু সাঈদ খান বলেন, গত ১৭ জুলাই বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় অন্তত ১০টি গ্রামে পানি প্রবেশ করেছিল। দুই দিন পর রিংবাঁধ দিয়ে পানি আটকানোর পর ওই ইউনিয়নের মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফেরে। এক মাসে অনেকটা ক্ষতি কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন সবাই। কিন্তু আবার ভেঙে যাওয়ায় সব বরবাদ হয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, বাঁধ না ভাঙলে পাউবোর ঘুম ভাঙে না। ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামত না করে ভেঙে যাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটির তোড়জোড় শুরু হয়। ততক্ষণে নিঃস্ব হয় সাধারণ মানুষ।

দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ওসমান গনি বলেন, গতকাল দুপুরের জোয়ারে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর সবার চেষ্টায় আবার তা মেরামত করা হয়। কিন্তু আজ জোয়ারের পানির উচ্চতা এতটাই বেশি ছিল যে ওই বাঁধ আর টিকতে পারেনি। প্রায় ১০০ মিটারের মতো ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে। জুলাই মাসে ভেঙে যাওয়ার পর বাঁধ মেরামতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি পাউবো। যদি রিংবাঁধে কাজ করা হতো, তাহলে এমনটি হতো না। তিনি আরও বলেন, বাঁধ ভেঙে আজ পানি ঢুকে দক্ষিণ বেদকাশী, চরামুখা, হলুদবুনিয়া, বিনাপানি, পদ্মপুকুরসহ ১০টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। প্রায় ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। কাল সোমবার সকালে আবার সবাইকে নিয়ে বাঁধ মেরামতের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

ওই এলাকা পড়েছে পাউবোর সাতক্ষীরা বিভাগ-২–এর আওতায়। জানতে চাইলে বিভাগের পরিচলন ও রক্ষণাবেক্ষণের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শাহনেওয়াজ তালুকদার বলেন, প্রথম বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর রিংবাঁধ দেওয়া হয়। কিন্তু সেটি মজবুত করা যায়নি। সেখানে মাটির মান খুব বেশি ভালো নয়। তা ছাড়া জোয়ার-ভাটার কারণে বেশি সময় কাজ করা যায় না। এ কারণেই মূলত বাঁধটি বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আপাতত পানি প্রবেশ বন্ধ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এরপর রিংবাঁধ মজবুতের চেষ্টা করা হবে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:২৩
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৮
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১৮
  • ১২:০৮
  • ৩:৪৮
  • ৫:২৮
  • ৬:৪৭
  • ৬:৪৪

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১