নিউজ ডেস্ক:
নারকেল ভিনেগার আপনার ওজন কমানোর পাশাপাশি পেটের সমস্যা দূর করে। এতে রয়েছে প্রোবায়োটিক যা আপনার গাঁজন প্রক্রিয়া সহজ করে। অন্ত্রের জন্যও ভালো এই ভিনেগার। গবেষণা অনুসারে, নারকেল ভিনেগারে প্রচুর পরিমাণে এসিটিক অ্যাসিড থাকে। যা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য খুবই উপকারী। এই পানীয়টিতে কিছু অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। যা স্থূলত্বের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং ওজন পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
স্বাস্থ্যকর পানীয় বলতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যযুক্ত পানীয়কে বোঝায়। এই ভিনেগার সালাদে মিশিয়ে খেতে পারবেন। আবার আপেল সিডার ভিনেগারের মতো পানি এবং মধুতে মিশিয়েও খাওয়া যায়।
এই ভিনেগারের স্বাদ অনেকটা নারকেলের পানির মতোই মিষ্টি হয়ে থাকে। এটি আপেল সিডার থেকে সহজে হজম হয়। এটি খাবারে মেশালে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পায়। এর আলাদা কোনো গন্ধ নেই। তাই পার্থক্য বের করা কঠিন। তবে নারকেল ভিনেগারে আপেল সিডারের মতোই উচ্চ মাত্রায় অ্যামিনো অ্যাসিড, এনজাইম এবং প্রোবায়োটিক রয়েছে। অ্যাপল সিডার ভিনেগার এবং নারকেল ভিনেগার উভয়ই সমান স্বাস্থ্যকর। তাই যেকোনো টাই বিকল্পভাবে ব্যবহার করা যায়।
সতর্কতা: নারকেলের ভিনেগার আপনি নিয়মিত ডায়েট চার্টে রাখতে পারেন। তবে এটি রক্তচাপের মাত্রা হ্রাস করতে পারে। যারা নিম্ন রক্তচাপের ওষুধ সেবন করছেন তারা এই ভিনেগার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
সূত্র: টাইমসঅবইন্ডিয়া