বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫
বৃহস্পতিবার, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৫

কথিত দুই সাংবাদিক লাঞ্চিত

নিউজ ডেস্ক:দামুড়হুদায় সংবাদ সংগ্রহ করতে যেয়ে কথিত দুই সাংবাদিক লাঞ্ছিত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা প্রেসক্লাব-সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় স্থানীয় ব্যক্তিরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতলে নিয়ে আসেন। আহত ব্যক্তিরা হলেন দর্শনা আনোয়ারপুর হঠাৎপাড়ার আশা বিশ্বাসের ছেলে রানা বিশ্বাস (৩২) ও দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের বাজার পাড়ার আব্দুল মোতালেবের ছেলে  মাসুদ রানা (৩৪ )।দামুড়হুদায় সংবাদ সংগ্রহ করতে যেয়ে কথিত দুই সাংবাদিক লাঞ্ছিত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা প্রেসক্লাব-সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় স্থানীয় ব্যক্তিরা আহত দুজনকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতলে নিয়ে আসেন। আহত ব্যক্তিরা হলেন দর্শনা আনোয়ারপুর হঠাৎপাড়ার আশা বিশ্বাসের ছেলে রানা বিশ্বাস (৩২) ও দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের বাজার পাড়ার আব্দুল মোতালেবের ছেলে  মাসুদ রানা (৩৪ )। আহতদের সূত্রে জানা যায়, দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের সদাবাড়িয়া গ্রামের একটি রাস্তার ধারে পুকুর খনন করছেন দামুড়হুদা চাকুলিয়া গ্রামের বকুল নামের এক ব্যবসায়ী। রাস্তার সঙ্গেই পুকুর খনন করায় রাস্তাটি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গ্রামবাসীর নিকট থেকে এমন অভিযোগ পেয়ে কথিত ওই দুই সাংবাদিক খবর সংগ্রহ যান। এ সময় ব্যবসায়ী বকুলের সঙ্গে রানা বিশ্বাস ও মাসুদ রানার বাগবিতণ্ডা বাধে। একপর্যায়ে বকুলের আঘাতে রানা বিশ্বাস ও মাসুদ রানা গুরুতর আহত হন। খবর পেয়ে আশরাফুজ্জামান রনি নামের অন্য এক সাংবাদিক স্থানীয় ব্যক্তিদের সহায়তায় তাঁদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতলে নিয়ে আসেন। এ বিষয়ে মুঠোফোনে জানতে চাইলে চাকুলিয়া ট্যাংরা পাড়ার দৌলত হোসেনের ছেলে মাটি ব্যবসায়ী বকুল জানান, ‘সংবাদ প্রকাশের ভয় দেখিয়ে রানা বিশ্বাস, মাসুদ রানা ও আশরাফুজ্জামান রনি আমার কাছে এসে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। আমি টাকা দিতে রাজি না হলে রানা বিশ্বাস আমাকে থাপ্পড় মারে। আমি প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁরা তিনজন মিলে কাঠ দিয়ে আমাকে আঘাত করে। এ সময় আমি আত্মরক্ষা করতে গেলে তাঁরাও আহত হন। পরে আমার কাছে থাকা এক লাখ ৮০ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান। এ বিষয়ে আমি দামুড়হুদা মডেল থানায় তাঁদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছি।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস জানান, ‘চাঁদা দাবির অভিযোগে থানায় একটি মামলা হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। অভিযোগের তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

 

Similar Articles

Advertismentspot_img

Most Popular