নিউজ ডেস্ক:
বরেণ্য সঙ্গীতব্যক্তিত্ব লাকী আখান্দ’র প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনে বিনোদন প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য আজকের এই বিশেষ আয়োজন। শিল্পীর সহকর্মী ও কাছের মানুষদের স্মৃতিচারণ এবং ্একটি এক্সক্লুসিভ সাক্ষাত্কার তুলে ধরা হলো—
মাঝে মাঝে ভাবী আমি সেই আরমানিটোলার মতো জায়গায় থেকে লাকী আখান্দ বা হ্যাপি আখান্দ এই দুই আধুনিকতম শিল্পী কিভাবে জন্মালো। লাকী চাচাকে আমি ডাকি লাইচা বলে। পরিবারের যেকোনো অনুষ্ঠান আয়োজন ছাড়াই আমার বাড়িতে আসতেন, আমার আত্মীয়স্বজন বা প্রতিবেশীদের সাথে তিনি একেবারেই সাধারণ মানুষের মতো মিশতেন। এই লাইচার জন্যই আমি পিয়ানোর নোট শিখি। আমি গানের যতটুকু জানি এই লাইচার অনুপ্রেরণায়। শেষ দিনগুলোতে বারবার ফোনে কথা, মাঝে মাঝে দেখতে যাওয়া, এই চলছিল। শেষবার হাসপাতালে নিজ হাতে শিং মাছের তরকারি দিয়ে ভাত খাইয়ে দিলাম। হয়তো দুরারোগ, তাই চলে যাওয়ার প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু একজন লাকী আখান্দ’র জন্য এই আয়ুষ্কাল খুবই সামান্য! যে শূন্যতা হয়ে রয়, সেটিতে আসীন হওয়ার কাউকে তো দেখছি না দূর সীমানাতেও…। ভালো থেকো লাইচা।