নিজের পছন্দনীয় জিনিস অন্যের জন্য বরাদ্দ করার নামই হলো স্বার্থ বিসর্জন। পূর্ণাঙ্গ ঈমানের দাবি হলো অন্য মুসলিম ভাইয়ের জন্য নিজের স্বার্থ ত্যাগ করা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, সেই সত্তার কসম! যাঁর
পবিত্র কোরআনের প্রতিটি অক্ষর থেকে শুরু করে প্রতিটি আয়াত ও সুরা বিশেষ ফজিলত বহন করে। প্রতিটি অংশই মহান আল্লাহর ঐশী কালাম। তবে কোনো কোনো সুরা বা আয়াতকে মহান আল্লাহ বিশেষ
রাসূল সা.-কে আল্লাহ তায়ালা যখন নবুয়ত দিয়েছিলেন তখন আরবের পুরো পরিবেশ ছিল তাওহীদ বিরোধী। ঈসা আ.-এর পর দীর্ঘদিন পৃথিবীতে নবী না থাকায় মানুষ আসমানী শিক্ষা থেকে দূরে সরে যেতে শুরু
কোনো মানুষ তার উপার্জনের সব অর্থ ভোগ করতে পারে না। নিজের উপার্জিত সম্পদে স্ত্রী, পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী, অধীন ও অসহায় মানুষের হক আছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কাউকে যখন আল্লাহ
সবার ঈমান সমান নয়। ঈমান ও আমলের দিক থেকে মুমিনদের বিভিন্ন স্তর আছে। আছে ঈমানের বিবেচনায় একজনের ওপর অন্যজনের শ্রেষ্ঠত্ব। মহান আল্লাহ আরও বলেন, ‘লক্ষ করো, আমি কিভাবে তাদের একদলকে
আতিথেয়তা ও বদান্যতা আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের গুণ। মহান আল্লাহ এই গুণটি ভীষণ পছন্দ করেন। মহান আল্লাহর প্রেরিত নবীরা অতিথির সমাদর করতেন। যার বর্ননা পবিত্র কোরআনে রয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমার কাছে
যারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে গালি দেয় এবং তাঁর অবমাননা করে তাদের কোরআন, হাদিস, সাহাবায়ে কিরাম, সমগ্র মুসলিম উম্মতের ঐকমত্যে সুস্পষ্ট কাফির ঘোষণা করা হয়েছে। ইসলামের প্রথম যুগে যারা নবীকে কষ্ট দিয়েছিল,
যারা রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে গালি দেয় এবং তাঁর অবমাননা করে তাদের কোরআন, হাদিস, সাহাবায়ে কেরাম, সমগ্র মুসলিম উম্মতের ঐকমত্যে সুস্পষ্ট কাফের ঘোষণা করা হয়েছে। ইসলামের প্রথম যুগে যারা নবীকে কষ্ট দিয়েছিল,
আমি ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দ থেকে কলেজে অধ্যাপনারত। ১৯৯৪ সাল থেকে প্রতি বছর ৫ অক্টোবর ‘বিশ্ব শিক্ষক দিবস’ আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও), ইউনিসেফ এবং এডুকেশন ইন্টারন্যাশনাল (ইআই)-এর উদ্যোগে সারা বিশ্বে পালিত হয়।
আল্লাহর কাছে প্রতিদান ও সওয়াব লাভের আশায় কোনো মহান ও কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সাধনের নিমিত্তে জীবন, সম্পদ ও সময় ব্যয় করা ইসলামের দাবি। মুমিনের গোটা জীবন এবং জীবনের সব কিছু আল্লাহর