1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
ইসলামের দৃষ্টিতে যাদের বিয়ে করা হারাম ! | Nilkontho
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ঘুষের মামলায় গৌতম আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে পরোয়ানা ধাপে ধাপে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাবে সরকার: হাসান আরিফ সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে ন্যূনতম সংস্কারের পরেই নির্বাচন চায় জামায়াত- অধ্যাপক গোলাম পরওয়ার গুমের সঙ্গে জড়িতরা রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না: প্রেস সচিব চ্যালেঞ্জ কাপ জিতে মৌসুম শুরু বসুন্ধরা কিংসের একদিনেই নেই ১৭ উইকেট, ভারতের পর বেকায়দায় অস্ট্রেলিয়া আয়ারল্যান্ডের কিলদারে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত সরে গেলেন গেটজ, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডি রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক মেয়র আতিক কোনো রাজনৈতিক দলকে সরিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা আমাদের নেই: জামায়াত আমির ‘ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার’ ৮ ক্রিকেটারকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি রোববার শপথ নিচ্ছেন সিইসি ও ইসিরা থাইল্যান্ডসহ ৫ দেশে গমনেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কবার্তা সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার ধাক্কা, দুই জেলে নিখোঁজ সবজির বাজারে শীতের আমেজ, আলুর দামে অস্বস্তি চার দিনের সফরে ঢাকায় বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি সড়ক থেকে সরলেন আন্দোলনকারীরা, ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র রফিকুল ইসলাম গ্রেফতার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

ইসলামের দৃষ্টিতে যাদের বিয়ে করা হারাম !

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১ আগস্ট, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ধর্মীয় ও সামাজিক সব দৃষ্টিকোণ থেকেই বিয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে বিয়েকে বলা হয়েছে ঈমানের অর্ধেক। বিয়ের মাধ্যমেই ঈমানের পূর্ণতা পায়। বিয়ে মানব জীবনের অন্যতম চাহিদাও বটে। এ কারণে ব্যক্তি যখন বিয়ের উপযুক্ত হয় তার জন্য বিয়েকে ফরজ করেছে ইসলাম।

ইসলামে ব্যক্তির স্বাবলম্বী ও সক্ষমতার বিভিন্ন ধরণসাপেক্ষে বিয়েকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রতিটি সক্ষম পুরুষকে বিষয়টি গুরুত্বসহ মনে রাখা উচিত।

ওয়াজিব বিয়ে : যখন শারীরিক চাহিদা থাকে। তার এই পরিমাণ সামর্থ থাকে যে প্রতিদিনের খরচ প্রতিদিন উপার্জন করে খেতে পারে। তখন বিয়ে করা ওয়াজিব। এ অবস্থায় বিয়ে থেকে বিরত থাকলে গুণাহগার হতে হবে।

ফরজ বিয়ে : যদি সামর্থ থাকার সাথে সাথে চাহিদা এতো বেশি থাকে যে, বিয়ে না করলে ধর্ষণ বা হারাম কাজে লিপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তখন বিয়ে করা ফরজ। ধর্ষণ ছাড়াও কুদৃষ্টি ও হস্তমৈথুন হারাম কাজের অন্তর্ভূক্ত।

সুন্নত বিয়ে : যদি বিয়ের চাহিদা না থাকে কিন্তু স্ত্রীর অধিকার আদায়ের সামর্থ রাখে তবে বিয়ে করা সুন্নত। এ অবস্থায় খারাপ কাজের প্রতি ঝোঁকার আশঙ্কা না থাকলে বিয়ে না করাই উত্তম।
নিষিদ্ধ বিয়ে : যদি কারো আশঙ্কা হয় সে স্ত্রীর অধিকার আদায় করতে পারবে না। চাই তা দৈহিক হোক বা আর্থিক হোক। তার জন্য বিয়ে করা নিষিদ্ধ।

সামর্থ না থাকলে রোজা রাখতে হবে : অনেকের বিয়ের ইচ্ছে আছে, সক্ষম পুরুষও কিন্তু স্ত্রীকে ভরণ পোষণ দেয়ার ক্ষমতা নেই। এ অবস্থায় ব্যক্তিকে বিয়ে না করে রোজা রাখতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে হাদিসে। কারণ রোজা দৈহিক কাম উত্তেজনা দূর করে। এ সময় সক্ষমতা অর্জনের জন্য বেশি বেশি কাজ ও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে হবে।

অনেক সক্ষম ও স্বাবলম্বী পুরুষও মনে করেন, বিয়ে করলে স্ত্রীর ভরণ পোষণ দিতে পারবে না। সামান্য আয়ে দুজনের সাংসারিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হবে। এ জন্য বিয়ে থেকে দূরে থাকে। এটা আদৌ উচিত নয়। কারণ রাসূল সা. বিবাহিত ব্যক্তিকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। আর এ কথাও স্বীকৃত, বিয়ে ব্যক্তির উপার্যন বাড়িয়ে দেয়, কমায় না।

রাসূল সা. বলেছেন, তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহর কর্তব্য, এক. আযাদী চুক্তিবদ্ধ গোলাম, যে তার রক্তমূল্য আদায় করতে চায়, দুই. পবিত্রতার মানসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ব্যক্তি, তিন. আল্লাহর পথে যুদ্ধকারী।

পুরুষরা যেসব নারীকে বিয়ে করতে পারবে না : পুরুষদের জন্য ১৪ শ্রেণির নারীদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ বৈধ। তবে তাদের সঙ্গে বিবাহ নিষিদ্ধ। কিন্তু এসব নারী ছাড়া অন্য নারীদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করা পুরুষদের জন্য বৈধ নয়।

তবে ইসলামী শরিয়তের শর্ত মোতাবেক তাদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া বৈধ।

ওই ১৪ শ্রেণির নারী যথাক্রমে—(১) মা। (২) আপন দাদি, নানি ও তাদের ঊর্ধ্বতন নারীরা। (৩) সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোন। (৪) আপন মেয়ে, ছেলের মেয়ে, মেয়ের মেয়ে ও তাদের গর্ভজাত যেকোনো কন্যাসন্তান ও আপন ছেলেসন্তানদের স্ত্রী। (৫) যে স্ত্রীর সঙ্গে দৈহিক মিলন সংঘটিত হয়েছে, তার পূর্ববর্তী বা পরবর্তী স্বামীর কন্যাসন্তান এবং স্ত্রীর মা—অর্থাৎ শাশুড়ি, নানি শাশুড়ি ও দাদি শাশুড়ি। (৬) ফুফু—অর্থাৎ পিতার সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোন। (৭) খালা—অর্থাৎ মায়ের সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোন। (৮) ভাতিজি—অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাইয়ের মেয়ে ও তাদের অধস্তন কন্যাসন্তান। (৯) ভাগ্নি—অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোনের মেয়ে ও তাদের অধস্তন কন্যাসন্তান। (১০) দুধসম্পর্কীয় মেয়ে, মেয়ের মেয়ে, ছেলের মেয়ে ও তাদের অধস্তন কোনো কন্যাসন্তান এবং দুধসম্পর্কীয় ছেলের স্ত্রী। (১১) দুধসম্পর্কীয় মা, খালা, ফুফু, নানি, দাদি ও তাদের ঊর্ধ্বতন মহিলারা। (১২) দুধসম্পর্কীয় বোন, দুধবোনের মেয়ে, দুধভাইয়ের মেয়ে এবং তাদের গর্ভজাত যেকোনো কন্যাসন্তান। (১৩) যৌনশক্তিহীন এমন বৃদ্ধা, যার প্রতি পুরুষের কোনো প্রকার আকর্ষণ নেই। (১৪) অপ্রাপ্তবয়স্ক এমন বালিকা, যার প্রতি পুরুষের এখনো যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি হয়নি। উল্লেখ্য, ১৩ ও ১৪ নম্বরে বর্ণিত মেয়েদের সঙ্গে বিবাহ জায়েজ আছে। উপরোক্ত নারীরা ছাড়া পুরুষের জন্য অন্য কোনো মহিলার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ জায়েজ নয়। (সুরা নিসা : ২৩, তাফসিরে মাজহারি : ২/২৫৪)

যেসব পুরুষের সঙ্গে নারীদের বিয়ে বৈধ নয় : নারী এমন ১৪ শ্রেণির পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পারবে, যাদের সঙ্গে তাদের বিবাহ নিষিদ্ধ : (১) পিতা, দাদা, নানা ও তাঁদের ঊর্ধ্বতন পুরুষরা। (২) সহোদর ভাই, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাই। (৩) শ্বশুর, আপন দাদা শ্বশুর ও নানা শ্বশুর এবং তাঁদের ঊর্ধ্বতন পুরুষরা। (৪) ছেলে, ছেলের ছেলে, মেয়ের ছেলে ও তাদের ঔরসজাত পুত্রসন্তান। (৫) স্বামীর অন্য স্ত্রীর গর্ভজাত পুত্র। (৬) ভাতিজা—অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাইয়ের ছেলে ও তাদের অধস্তন কোনো ছেলে। (৭) ভাগিনা—অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোনের ছেলে ও তাদের অধস্তন কোনো ছেলে। (৮) চাচা—অর্থাৎ বাপের সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাই। (৯) মামা—অর্থাৎ মায়ের সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাই। (১০) দুধসম্পর্কীয় ছেলে, ছেলের ছেলে, দুধসম্পর্কীয় মেয়ের ছেলে ও তাদের ঔরসজাত যেকোনো পুত্রসন্তান এবং দুধসম্পর্কীয় মেয়েদের স্বামী। (১১) দুধসম্পর্কীয় বাপ, চাচা, মামা, দাদা, নানা ও তাদের ঊর্ধ্বতন পুরুষ। (১২) দুধসম্পর্কীয় ভাই, দুধভাইয়ের ছেলে, দুধবোনের ছেলে এবং তাদের ঔরসজাত যেকোনো পুত্রসন্তান। (১৩) যৌনশক্তিহীন এমন বৃদ্ধ, যার মহিলাদের প্রতি কোনো আকর্ষণ নেই এবং তার প্রতি মহিলাদেরও কোনো আকর্ষণ নেই। (১৪) অপ্রাপ্তবয়স্ক এমন বালক, যার এখনো যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি হয়নি। উল্লেখ্য, ১৩ ও ১৪ নম্বরে বর্ণিত পুরুষদের সঙ্গে বিয়ে জায়েজ আছে।

নারীর জন্য উপরোক্ত পুরুষরা ছাড়া অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করা জায়েজ নয়। সুতরাং চাচাতো ভাই, খালাতো ভাই, ফুফাতো ভাই, মামাতো ভাই, দেবর, ভাশুর, খালু, ফুফা, চাচাতো শ্বশুর, উকিলবাপ, ধর্মবাপ, ধর্মভাই, দুলাভাই, বেয়াই, ননদের জামাই প্রমুখের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করা হারাম এবং তাদের সঙ্গে বিয়েশাদি জায়েজ। স্ত্রীর বর্তমানে বা তার ইদ্দতের সময় তার বোনকে বিয়ে করা হারাম। (সুরা নূর : ৩১, তাফসিরে মাজহারি : ৬/৪৯৭-৫০২, মাআরেফুল কোরআন : ৬/৪০১-৪০৫, হেদায়া : ২/৩০৭, ফাতহুল কাদীর : ২/১১৭)

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০৩
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২১
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৮
  • ১১:৫৩
  • ৩:৪২
  • ৫:২১
  • ৬:৩৭
  • ৬:২২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০