দগ্ধদের স্থানীয় হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।
দগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন- সূর্য বানু (৫৫), জহুরা বেগম (৭০), মো. মনির হোসেন (৪৩), সোহেল রানা (৩৮), সুমন মিয়া (৩০), শিউলি আক্তার (২৫), শারমিন (২৫), ছামিন মাহমুদ (১৫), মাহাদী (৭), সোয়ায়েদ (৪) ও সুরাহা (৩)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভাড়াটিয়া সুমন মিয়া তার পরিবার নিয়ে বসবাস করেন। শুক্রবার রাতে তার ভাই সোহেল রানা পরিবারসহ বেড়াতে আসেন। শবে বরাত উপলক্ষে রান্নাঘরে পিঠা বানানোর সময় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণ ঘটে, এতে ঘরে আগুন ধরে যায়। ফলে নারী ও শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ হন।
আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের কাস্টমার কেয়ার অফিসার মেসবাহ জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে দগ্ধ ১১ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।