প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ভূগর্ভস্থ মিসাইল স্টেশন শত শত ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ ও পরিচালনার সক্ষমতা রাখে, যা শত্রুপক্ষের ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম ধ্বংস করতে সক্ষম। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো শত শত মিটার গভীরে সংরক্ষিত থাকায় সহজে শনাক্ত করা সম্ভব নয় এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে সেগুলো মোতায়েন করা যেতে পারে।
এছাড়া, এই মিসাইল সিস্টেম দীর্ঘ পাল্লার লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত হানতে সক্ষম এবং সমুদ্র থেকে দূরবর্তী টার্গেটেও হামলা চালাতে পারবে।
আইআরজিসি প্রধান জেনারেল হোসেইন সালামি এবং নৌবাহিনী কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আলিরেজা তাংসিরি নতুন এ স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে এর সঠিক অবস্থান প্রকাশ করা হয়নি।