নিউজ ডেস্ক:
‘মহাজনের নাও’-এর ব্যাপক প্রশংসার পর এবার মঞ্চে উঠছে শাকুর মজিদের লেখা ‘হাছনজানের রাজা’। যে নাটকটির মাধ্যমে সংশ্লিষ্টরা খোঁজার চেষ্টা করেছেন একটি প্রশ্নের। সেটি হলো, শেষ বয়সে হাছন রাজা কেন বাউল হয়েছিলেন?
সিলেটের ভাটি এলাকার সামন্ত প্রভু ও মরমী লোককবি হাছন রাজার জীবন ও দর্শনকে উপজীব্য করে লেখা এই নৃত্যনাট্যটি। এটি নৃত্যনাট্যরূপে মঞ্চে আনছে সিলেটের নৃত্যশৈলী। পরিচালনা করছেন নীলাঞ্জনা জুই।
এর প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন লোকগানের শিল্পী জামাল উদ্দিন হাসান বান্না। পরিচালক নীলাঞ্জনা জুইও বিশেষ কিছু দৃশ্যে অভিনয় করছেন।
সিলেট ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক সিলেট উৎসবে এটির উদ্বোধনী প্রদর্শন হয় ৪ মার্চ। ৭ মার্চ উৎসবের সমাপনী সন্ধ্যায়ও এটি মঞ্চায়িত হয়। এখন নৃত্যনাট্যটির চূড়ান্ত পর্যায়ের মহড়া চলছে সিলেটে।
শাকুর মজিদ জানান, ঐশ্বর্যময় সামন্তবাদী জীবন ছেড়ে শেষ বয়সে কী কারণে হাছন রাজা বাউল হয়েছিলেন, এই রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করা হয়েছে এই নাটকে। এখানে জাদুবাস্তবতা এবং ফ্যান্টাসির মিশেল ঘটানো হয়েছে। কাব্যনাট্যের আদলে সংলাপগুলো মাত্রাবৃত্ত এবং পয়ারে লেখা হয়েছে।