দেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। একেক পর এক দ্রব্যের দাম বৃদ্ধিতে যেন নাভিশ্বাস উঠে গেছে ক্রেতাদের। এই অবস্থায় দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে বর্তমান রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানকে যথারীতি হুংকার দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
দেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। একেক পর এক দ্রব্যের দাম বৃদ্ধিতে যেন নাভিশ্বাস উঠে গেছে ক্রেতাদের। এই অবস্থায় দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে বর্তমান রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানকে যথারীতি হুংকার দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।
এর আগে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন পরবর্তী পুলিশ-প্রশাসনে আওয়ামী সহযোগীদের বহাল রাখা এমনকি গণহত্যায় মূল অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের নিরাপদে দেশত্যাগ করতে দেওয়ায় ক্ষোভ ঝাড়েন তিনি। একইসঙ্গে এই সমন্বয়ক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এমন নিষ্ক্রিয়তাকে ‘ব্যর্থতার পরিচায়ক’ বলেও উল্লেখ করেন।
এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিপ্লবী সরকার হিসেবে বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব ছিল গণহত্যায় জড়িত সকলকে বিচারের আওতায় আনা। কিন্তু পুলিশ এবং প্রশাসনে আওয়ামী সহযোগীদের বহাল রাখা বা তাদের নিরাপদে দেশত্যাগ করতে দেওয়া সরকারের ব্যর্থতার পরিচায়ক।
তিনি বলেন, সাবেক ডিবি প্রধান হারুন এবং পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুলের নিরাপদে দেশত্যাগ বর্তমান সরকারের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে এখনও আওয়ামী প্রেতাত্মাদের উপস্থিতির প্রমাণ। তারা বিপ্লবের চেতনা এবং বিপ্লবকে ব্যাহত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আওয়ামী প্রেতাত্মাদের প্রশাসনে বহাল রাখা জনগণের সাথে প্রতারণার শামিল। প্রকৃতপক্ষে, প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দেশের বৃহত্তর স্বার্থ ভুলে গিয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে, যা বিপ্লবের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।