1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
শপথ নিলেন মেয়র শাহাদাত | Nilkontho
৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | মঙ্গলবার | ২০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
কালিয়ায় দুইপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী দুই মাসেও গ্রেপ্তার হয়নি বিএনপিনেতা তোতা হত্যায় জড়িতরা আমি পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে প্রস্তুত: হ্যারিস বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা হবে একবার, দু’বার নয় ফের ইনজুরিতে নেইমার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বুঝতে সহায়ক ১২টি বিষয় পূর্ণাঙ্গ হলো নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে অগ্রগতি তুলে ধরল ৬ সংস্কার কমিশন সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার মুসলিম শিশুদের জন্য স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক উত্তরাখন্ডে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৩৬ জন নিহত মুক্তিপণ দিয়ে বাড়ি ফিরলেন অপহৃত ৯ কৃষক বিপিএলের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা আদানির পাওনা পরিশোধ করছে বাংলাদেশ রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশের বিশেষ চেকপোস্ট কার্যক্রম শুরু ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনের লড়াই, ইতিহাস গড়তে মাঠে কমলা ক্লিনিকে বিদ্যুৎ চুরির তথ্য চাওয়ায় দুই সাংবাদিককে অবরুদ্ধ নির্বাচন নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত আরব মার্কিনীরা ‘কারওয়ান বাজারে ব্যবসা করতে সিটি করপোরেশনের তালিকাভুক্ত হতে হবে’

শপথ নিলেন মেয়র শাহাদাত

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৪

শপথ নিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে গতকাল সকালে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ। আগামীকাল মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে চসিকের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন তিনি। এর ফলে ছাত্রনেতা থেকে নগরপিতার আসনে বসেন শাহাদাত। গতকাল শপথ গ্রহণ শেষে ডা. শাহাদাত বললেন, চট্টগ্রাম বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে। যদি চট্টগ্রাম শহরের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপ করা যায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি। গ্রিন সিটি, ক্লিন সিটি, হেলদি সিটি– এসব আমার নির্বাচনী ইশতেহার। নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাব।

এদিকে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে উপদেষ্টা হাসান আরিফ বলেন, ডা. শাহাদাত হোসেন বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশের একটি প্রধান নগরীর মেয়র হয়েছেন। ছাত্র–জনতার আত্মত্যাগের শিক্ষাকে বুকে ধারণ করে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, এটাই তার কাছে প্রত্যাশা করি। আমরা গ্রিন চট্টগ্রাম দেখতে চাই। জলাবদ্ধতামুক্ত চট্টগ্রাম দেখতে চাই। ক্লিন সিটি হিসেবে নগরবাসীরও একই প্রত্যাশা। তিনি বলেন, পেছনের সব ধ্যান–ধারণা, চিন্তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে ছাত্র–জনতা–শ্রমিকদের যে অর্জনের জন্য তাদের আত্মত্যাগ রয়েছে, সে প্রত্যাশা পূরণের জন্য বৈষম্যহীন শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় মেয়র শাহাদাত হোসেনের কাছে দেখতে চাই। আমি মনে করি, এ প্রত্যাশা চট্টগ্রামের প্রতিটি নাগরিকের। আমাদের প্রত্যাশা বৈষম্যহীন বাংলাদেশের।

শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম বিভাগের কমিশনার মো. তোফায়েল ইসলাম, নগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, বিএনপি নেতা এস এম সাইফুল আলম, শফিকুর রহমান স্বপন, মনজুরুল আলম, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, জেলা ও দায়রা জজ আদালত চট্টগ্রামের পিপি এডভোকেট আশরাফ হোসেন চৌধুরী রাজ্জাক, মহানগর দায়রা জজ আদালত চট্টগ্রামের পিপি এডভোকেট মফিজুল হক ভূঁইয়া, বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের পিপি এডভোকেট কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ, ব্রিগেডিয়ার (অবসরপ্রাপ্ত) রাশেদুল মান্নান, মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আইয়ুব চৌধুরী, এয়ার কমোডর (অবসরপ্রাপ্ত) মো. মাইনুদ্দিন।

যা বললেন শাহাদাত : শপথ নেয়ার পর ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রাম ভৌগোলিকভাবে এমন একটি জায়গায় রয়েছে, যেখানে পাহাড়, সমুদ্র, পর্যটন, স্পেশাল ইকোনমিক জোন থেকে শুরু করে প্রতিটিতে এই চট্টগ্রাম নগরীর উপর দিয়ে যেত হয়। কাজেই চট্টগ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম এমন একটি জায়গায় আছে, যেখানে দেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সবার প্রথমেই কঙবাজারের কথা আসে। এরপর চিন্তা করেন বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি। এসব জায়গায় চট্টগ্রাম শহরের উপর দিয়ে যেতে হবে। এ শহরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে তাহলে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি কাজে দেবে। আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা এদিকে নজর দেবেন। নগরের অনেক রাস্তাঘাটের অবস্থা বেসামাল, দায়িত্ব নিয়ে রাস্তাঘাটের সমস্যা দ্রুতই ঠিক করা হবে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি বাংলাদেশের জিডিপিতে গার্মেন্টস খাত, মানবসম্পদ, কৃষিখাত; শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে এসেছিল। আর এ তিনটি খাত এখনো পর্যন্ত জিডিপিতে অবদান রাখতে পারলেও চতুর্থ আরেকটি খাত জিডিপিতে অবদান রাখতে পারছে না, সেটি হলো পর্যটন খাত। যেই পর্যটন শিল্পকে ব্যবহার করে সার্কভুক্ত দেশগুলো এগিয়ে যাচ্ছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশে জঙ্গি ও সন্ত্রাসের কথা বলে এ খাতকে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ খাতটিকে ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারেনি।

শাহাদাত বলেন, জলাবদ্ধতার প্রকল্প যেটি চসিকের মাধ্যমে হওয়ার কথা ছিল, সেটি ২০১৬ সাল থেকে সিডিএর মাধ্যমে হচ্ছে। ১১ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্প ২০২৬ সালে শেষ হবে। তখনই জলাবদ্ধতার একটি রেজাল্ট পাব। আর নগর সরকার এ প্রকল্প নিয়ে কাজ করলে সেবা ও উন্নয়ন আরও পরিকল্পিতভাবে হবে।

তিনি বলেন, চসিকের মেয়র হিসেবে আমার দায়িত্ব আছে। তাই আমি মনে করি, এখানে যারা সেবা প্রদানকারী সংস্থা আছে সিডিএ, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড, পুলিশ কমিশনারসহ সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে চট্টগ্রামকে একটি ‘প্লেয়িং সিটি’ করার চেষ্টা করব। সেক্ষেত্রে সবার সহগযোগিতা কামনা করছি। কারণ, এটা একটা সিস্টেমের ব্যাপার।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামে প্রায় ৭০ লাখ নাগরিক রয়েছেন। কাজেই এটা একটা বড় শহর। এ শহরটা আমার একার নয়, এটা আমাদের। এটা মেনে রেখে যদি সবাই কাজ করি তাহলে চট্টগ্রাম শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, পুরো দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে গর্ব করে বলতে পারব।

ছাত্রনেতা থেকে নগরপিতা :

ছাত্রদলের মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে যুক্ত হওয়া বিএনপি নেতা ডা. শাহাদাত হোসেন নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) ছাত্রদলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এমবিবিএস পাস করার পর ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ–ড্যাবের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও পরে সভাপতি ছিলেন তিনি। বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকও করা হয়েছিল ডা. শাহাদাতকে। বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয় তাকে। তিনি নগর বিএনপির একাধারে সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করার পর সর্বশেষ আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশি পেশা জীবনে একজন সফল চিকিৎসক শাহাদাত হোসেন। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করার পর তিনি ফিজিক্যাল মেডিসিন বিষয়ে এমডি করেন। চিকিৎসা পেশায় বেশ সুনামও রয়েছে তার।

জিয়ার মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন :

শপথ গ্রহণ শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান ডা. শাহাদাত। এসময় বিএনপি মহসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের সিনিয়র নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে যাওয়া প্রায় ৫ হাজার নেতাকর্মী অংশ নেন।

আগামীকাল চট্টগ্রাম আসবেন : আগামীকাল মঙ্গলবার সকালে মহানগর প্রভাতী ট্রেন যোগে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন এবং বেলা ১২টায় চট্টগ্রামে এসে পৌঁছানোর কথা। চট্টগ্রাম রেল স্টেশনে তিনি দলের নেতাকর্মী ও সুধীজনের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখবেন। এরপর হযরত আমানত শাহ (রা.) ও হযরত বদর শাহ (রা.) মাজারে গিয়ে জিয়ারত করবেন। এরপর তিনি লালদীঘি পাড় সংলগ্ন চসিকের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবনের সম্মেলন কক্ষে চসিকের কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় করবেন এবং সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন। এরপর তিনি টাইগারপাস চসিক কার্যালয়ে ভবনে যাবেন, সেখানে দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। একইদিন বিকেলে তিনি পশ্চিম বাকলিয়া ডিসি রোড ফালাহ গাজী জামে মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থানে বাবার কবর জেয়ারত করবেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডা. শাহাদাত হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী মারুফুল হক চৌধুরী।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় চসিকের ষষ্ঠ পরিষদের নির্বাচন। এ নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১৯ লাখ ৩৮ হাজার ৭০৬ জন। নির্বাচনে ভোট পড়ে মাত্র ২২ দশমিক ৫২ শতাংশ। নির্বাচনে ‘ধানের শীষ’ প্রতীকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ডা. শাহাদাত। তিনি ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট পান। তবে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরীকে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ২৪৮ ভোট দেখিয়ে নির্বাচিত ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। একই বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি শপথ নেন এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্বগ্রহণ করেন রেজাউল করিম।

এদিকে ২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ডা. শাহাদাত ৯ জনকে বিবাদী করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা করেন। গত ১ অক্টোবর চট্টগ্রামের প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক খাইরুল আমিন ডা. শাহাদাতকে মেয়র ঘোষণা করে এ মামলার রায় দেন। রেজাউল করিম চৌধুরীর মেয়র নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করেন। পাশাপাশি ১০ দিনের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারির জন্য নির্বাচন কমিশন সচিবকে নির্দেশ দেন। এরপর ৮ অক্টোবর ডা. শাহাদাত হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন।

এদিকে সরকার পতনের পর ১৯ আগস্ট চট্টগ্রামসহ দেশের ১২ সিটি কর্পোরেশনে প্রশাসক নিয়োগ দেয়া হয়। পরবর্তীতে প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে ১৭ অক্টোবর চসিক থেকে প্রশাসক বাদ দেয়া হয়। এরপর ২২ অক্টোবর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ড. শাহাদাতের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য আজকের দিনটি নির্ধারণ করে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫৪
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:২৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৯
  • ১১:৫১
  • ৩:৪৭
  • ৫:২৭
  • ৬:৪২
  • ৬:১২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০