1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
যে সভ্য সমাজের মৃতের সঙ্গে জীবনযাপনই তাদের রীতি ! | Nilkontho
২৬শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ১০ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ঘূর্ণিঝড় দানার ঝুঁকি কেটেছে বাংলাদেশে রংপুরের হয়ে গ্লোবাল সুপার লিগে খেলছেন সাকিব মূল ইস্যু থেকে সরে এসেছে সরকার: গয়েশ্বর ঢাকা থেকে ট্রেন চলাচল ফের চালু বর্তমান সংবিধান হাসিনার তৈরি আবর্জনা: মাহমুদুর রহমান সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন ৩ দিনের রিমান্ডে ম্যাকাওকে ৭ গোলে হারালো বাংলাদেশ হিযবুত তাহরীরের দুই সদস্য গ্রেফতার এবার সারদায় প্রশিক্ষণরত ৫৯ এসআইকে শোকজ চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্র-নগদ টাকাসহ আলোচিত রুপা খাতুন গ্রেফতার মেঘনায় ইলিশ ধরায় ৯ জেলের বিনাশ্রম কারাদন্ড কৃষকের মাছ ধরার ফাঁদে অজগর, বনে অবমুক্ত নিলামে উঠতে যাচ্ছে আওয়ামী এমপি-মন্ত্রীদের ১৮ বিলাসী গাড়ি আওয়ামী লীগ নিয়ে কঠোর অবস্থানে অন্তর্বর্তী সরকার ট্রাইব্যুনালে আরো পাঁচ প্রসিকিউটর নিয়োগ মহাকাশে ভেঙে পড়ল বোয়িংয়ের স্যাটেলাইট কমেছে সবজির দাম, মাছ-মুরগির বাজার চড়া ৭০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা করেছে হিজবুল্লাহ সাবেক এমপি মোস্তাফিজকে দুদকে তলব ৬৮ হাজার ২৭১টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন

যে সভ্য সমাজের মৃতের সঙ্গে জীবনযাপনই তাদের রীতি !

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৪ জুলাই, ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

একটি সভ্য সমাজের সুস্থ মানুষরা পরিবারের মৃত মানুষের দেহের সঙ্গে জীবনযাপন করছেন। এটাই নাকি তাঁদের সামাজিক রীতি! অবাক করা এই রীতি ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসির টোরাজা উপজাতির। মৃত্যু, জীবনের শেষ এখানেই। এটাই চরম সত্য। কিন্তু এই সত্যটিকেই মানেন না ইন্দিনেশিয়ার এই গ্রামের মানুষ। তাঁদের কথায়, ‘ওঁরা মারা যেতে পারে। কিন্তু তবুও ওঁরা আমাদের জীবনেরই অঙ্গ।

প্রিয়জন মারা গেলে তাঁর দেহ পুড়িয়ে দেওয়া, অথবা কবর দেওয়া হয়। এটাই সাধারণ সমাজের রীতি। কিন্তু সুলাওয়েসির মানুষরা একটু আলাদারকমভাবে চিন্তা করেন। তাঁদের দাবি একজন মারা গেলেন মানেই তিনি আমাদের থেকে চিরদিনের মতো চলে গেলেন তা নয়। তাঁরা মনে করেন মৃতরা যতদিন তাঁর কাছের মানুষদের কাছে থাকবেন ততই ভালো, কারণ এই জগতের মায়া কাটাতে যেমন তাঁদের সময় লাগে। তেমনই এই পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময় লাগে ইহজগতের মানুষেরও। পুড়িয়ে বা কবর দিয়ে দিলে সেই সময়টা পাওয়া যায় না।

এই সময়কে মানিয়ে নেওয়ার আজব রীতি চলে মাসের পর মাস ধরে। কিছুক্ষেত্রে এই প্রথা চলে বছরের পর বছর ধরে। মৃতদের দেহ একটি আলাদা ঘরে এনে রেখে দেন তাঁরা। তারপর নিয়ম করে প্রত্যেক দিন দু বেলা খেতে দেওয়া হয় মৃতদেহকে। টোরাজাদের দাবি, শুধু দেহ রেখে দিলেই হয় না। মৃতরা যখন তাঁদের সঙ্গে আছেন তখন ওদের সাধারণ দিনের মতোই খেতে পড়তে দিতে হবে। তাঁরা মনে করেন এই ব্যবস্থা না করলে আত্মারা রুষ্ট হতে পারেন। পরিবারের ক্ষতিও হতে পারে।

কিন্তু এর শেষ কোথায়? জানা গেছে, যতদিন না মৃতের পরিবার তাঁর শ্রাদ্ধ শান্তির জন্য বিশাল জমকালো অনুষ্ঠান করার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ পয়সা জোগার করতে পারছে ততদিন চলবে এই মৃতের সঙ্গে প্রতিদিনের এই অদ্ভুত জীবনযাপন।

যা করা হয় সেই বিশেষ দিনে:
সেদিন মহাজাঁকজমকের সঙ্গে কফিনে করে বিদায় দেওয়া হয় প্রিয় মানুষটিকে। বলি দেওয়া হয় প্রচুর মোষ। কারণ টোরাজাদের বিশ্বাস মোষ তাঁদের প্রিয় মানুষটিকে স্বর্গের পথে নিয়ে যাবে।

গল্পের এখানেই শেষ নয়। প্রত্যেক বছর মানেনে নামে এক অদ্ভুত উৎসব পালিত হয়। ওইদিন সমস্ত টোরাজাদের পরিবার তাঁদের পরিবারের মৃতদের দেহকে বের করে আনে। ইহ জগতের আলোয় তাঁদের ফের আনা হয়। তারপর কঙ্কাল সার দেহ সাজিয়ে গুজিয়ে ছবি তুলে ফের পাঠিয়ে দেওয়া হয় কবরে। মৃতের ইহলোকের সঙ্গে দেখা আবার পরের বছরের উৎসবে। ১০০০-এরও বেশি বছর ধরে চলে আসা এই প্রথায় কোনও খামতি নেই। আছে বিশ্বাস, ভালোবাসা।

সূত্র: কলকাতা টোয়েন্টিফোর সেভেন নিউজ

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৪৯
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:৩৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৫৪
  • ১১:৫২
  • ৩:৫৪
  • ৫:৩৪
  • ৬:৪৮
  • ৬:০৬

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১