নীলফামারী প্রতনিধিি :
দশেরে র্সববৃহৎ রলেওয়ে কারখানা সয়ৈদপুর। পাকস্তিান আমলরে এটি দশেরে অষ্টম সটিি শহর। কারখানা স্থাপনরে ফলে এ শহর শ্রমকি প্রধান শহর হসিবেে সারা দশেে খ্যাতি লাভ র্অজন করে কন্তিু আজ এর পরর্বিতন এসছে।ে বড়োয় ক্ষতে খতেে খতেে আজ ধ্বংসরে দ্বারপ্রান্তে এসছেে রলেওয়ে কারখানা। ফলে কমে যায় শ্রমকিরে সংখ্যা। র্বতমানওে কোন কোন সপে কাজর্কম না থাকায় বসে বসে বতেন ভাতা নয়োর অভযিোগও পাওয়া যায়। কারখানা দখোশোনার দায়ত্বিে থাকা র্কতাদরে প্রকাশ্য সহযোগতিায় দনিে রাতে কারখানা থকেে পাচার করা হচ্ছে মূল্যবান লৌহজাত দ্রব্য। ফলে ছোট শহর সয়ৈদপুরে গড়ে উঠছেে শতাধকি লোহা লক্কররে দোকান, গোডাউন ঘর। সবার চোখরে সামনে রলেওয়রে বভিন্নি স্থাপনা বদেখল হচ্ছ।ে র্কতৃপক্ষ নজি দখলে নয়োর উদ্যোগ নলিওে তা র্ব্যথ হয়ে যায় অশুভ শক্তরি কাছ।ে র্বতমানে রলেওয়রে এক জরপিে এ তথ্য পাওয়া যায়। অবধৈ স্থাপনার মধ্যে শহররে গোলাহাট এলাকায় রয়ছেে ৩ একর ১৫ শতক, রসুলপুর ৫ একর ৭৬ শতক, আতয়িার কলোনী ১ একর ৬০ শতক, ইসলামবাগ ৫ একর ৬৪ শতক, সাহবেপাড়া ৬ একর ৭০ শতক, বাঁশবাড়ী ১৩ একর ৬১ শতক, মুন্সপিাড়া ১০ একর ৭২ শতক, অফসর্িাস কলোনী ১৪ একর ২৮ শতক, হাতখিানা ১৫ একর ও নচিু কলোনী ৫ একর। যা সর্ম্পূণভাবে অবধৈ দখলে চলে গছে।ে এ সকল অবধৈ স্থাপনা থকেে রলে কোটি কোটি টাকা রাজস্ব পতে প্রতি বছর। এগুলো উদ্ধাররে সঠকি কোনো পরকিল্পনা নইে র্কতৃপক্ষরে। এমনি আরও অনকে স্থাপনা রয়ছে।ে আরও রয়ছেে পততি জম,ি কৃষি ভূম,ি মৎস্য ভূম,ি বাণজ্যিকি ভূম,ি বাসাবাড়ীসহ অনকে। যা রলেওয়ে কারখানার্কতৃপক্ষরে হাতছাড়া। রলেওয়কেে দ্রুত সম্ভব আধুনকিায়ন করা হব।ে আর এ জন্য চলছে সরকারীভাবে পরর্দিশন ও প্রক্রয়িা। এটি আধুনকিায়ন হলে উন্নয়ন হবে সয়ৈদপুররে। উন্নয়ন হবে কারখানায় র্কমরত র্কমর্কতা, র্কমচারীদরে কন্তিু বড়েে যাবে চোরাচালানী। শহররে অনকেইে মন্তব্য করনে, বড়ো যখোনে ক্ষতে খায় সখোনে কভিাবে চুরি রোধ করা যায় এটা দখোর বষিয়। উল্লখ্যে রলেওয়রে অনকে জমি দয়ো হয়ছেে ৯৯ বছররে লজি। লজি গ্রহীতারা ওইসকল জমতিে লজিরে র্শত ভঙ্গ করে গড়ে তুলছেনে পাকা ভবন। দাবি উঠছেে ৯৯ বছররে লজি বন্ধ করে নতুনভাবে লজি দয়িে জমি উদ্ধারসহ সরকাররে রাজস্ব বাড়ার।