নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আবার বেড়েছে নারী চোরচক্রের দৌরাত্ম্য। কিছুতেই ঠেকানো যাচ্ছে না এই চক্রকে। সুযোগ বুঝে এই চক্রের সদস্যরা রোগীর স্বজনদের নিকট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ টাকা, সোনার গয়না, মোবাইল ফোনসহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। বার বার চুরির পর হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরায় চোর সনাক্ত হলেও পুলিশ এই চোরদের টিকিও ছুতে পারছে না। গতকাল মঙ্গলবার সদর হাসপাতাল থেকে এই চক্রের সক্রিয় তিন নারী চোরকে আটক করে কর্তৃপক্ষ। জিজ্ঞাসাবাদে এই তিন নারী চুরি কথা স্বীকারও করে। তবে এই তিনজন নারী তাদের নিজেদের পরিচয় স্পষ্ট করেননি। এ ঘটনায় তাদেরকে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আটককৃতরা হলেন নাটোর জেলা সদরের ইউসুফের স্ত্রী নাসিমা খাতুন (৪৫), মৃত জাফর মোল্লার স্ত্রী রহিমা খাতুন (৬০) ও একই উপজেলার নাজমুলের স্ত্রী খাদেজা খাতুন (২০)। তারা চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ এলাকার রুস্তম আলীর বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছেন।চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আবার বেড়েছে নারী চোরচক্রের দৌরাত্ম্য। কিছুতেই ঠেকানো যাচ্ছে না এই চক্রকে। সুযোগ বুঝে এই চক্রের সদস্যরা রোগীর স্বজনদের নিকট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ টাকা, সোনার গয়না, মোবাইল ফোনসহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। বার বার চুরির পর হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরায় চোর সনাক্ত হলেও পুলিশ এই চোরদের টিকিও ছুতে পারছে না। গতকাল মঙ্গলবার সদর হাসপাতাল থেকে এই চক্রের সক্রিয় তিন নারী চোরকে আটক করে কর্তৃপক্ষ। জিজ্ঞাসাবাদে এই তিন নারী চুরি কথা স্বীকারও করে। তবে এই তিনজন নারী তাদের নিজেদের পরিচয় স্পষ্ট করেননি। এ ঘটনায় তাদেরকে পুলিশের নিকট হস্তান্তর করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আটককৃতরা হলেন নাটোর জেলা সদরের ইউসুফের স্ত্রী নাসিমা খাতুন (৪৫), মৃত জাফর মোল্লার স্ত্রী রহিমা খাতুন (৬০) ও একই উপজেলার নাজমুলের স্ত্রী খাদেজা খাতুন (২০)। তারা চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ এলাকার রুস্তম আলীর বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছেন। জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সকালে তিন নারী চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে সন্দেহজনকভাবে রোগীদের আশেপাশে ঘোরাফেরা করছিল। এতে হাসপাতালের সেচ্ছাসেবককদের সন্দেহ হলে তারা তাদের আটক করে। পরে ঘটনাস্থলে পৌছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কানাই লাল সরকার তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে এই তিন নারী চুরির বিষয় স্বীকার করে। পরে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় পাঠানো হয়। এদিকে, এরা দীর্ঘদিন যাবত চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ড, চিকিৎসা নিতে আসা রোগী স্বজনদের ব্যাগ থেকে টাকা, মোবাইল ফোন ও সোনার গয়না চুরি করতো। এদের অত্যাচারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অতিষ্ঠ। গতকাল এই তিন নারী ধরা পড়ার পর হাসপাতাল এলাকায় স্বস্তি ফিরে আসে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকে বলেন, ‘এদের বিরুদ্ধে মামলা হলেও তারা কয়েকদিন পর জামিন পেয়ে বেরিয়ে আবারও আগের পেশায় ফিরে আসে। তাই এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।’