এদিকে এক মাসের এন্ট্রি ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আর ভিসা নবায়ন করেননি দালাল চক্র। সে কারণে অসুস্থ হওয়ার পরেও কোনো চিকিৎসা পায়নি হায়দার। গত ৩ জুন মৃত্যু হয় হায়দারের। হায়দারের মরদেহ সে দেশের ৮নং সরকারি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে হায়দারের মরদেহ দেশে আনতে পরিবার ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডে লিখিত অভিযোগ করেন। কিরগিজস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাস বা শ্রম শাখা না থাকার কারণে গত ৫ জুন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠান ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড। কিন্তু আজ দেড় মাসেও দেশে ফেরেনি হায়দার মোল্যার মরদেহ।
পরিবারের দাবি, কাজ না দিতে পারার কারণে মৃত্যু হয় হায়দারের। দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি খরচে হায়দার মরদেহ দেশে আনাসহ এই মৃত্যুর জন্য দায়ী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিচার চান তারা।